কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি ৩৭০ ও ৩৫-এ ধারা বাতিল করার বার্তা দিয়েছিলেন। এই দুটি ধারার অধীনে জম্মু ও কাশ্মীর বিশেষ কিছু প্রশাসনিক সুবিধা পায়। অমিতের মন্তব্যের পরই রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি হুঁশিয়ারি সুরের বলেন, ‘শাহ দিবাস্বপ্ন দেখছেন।’ এই ধারা দুটি কোনওভাবে বাতিল করা হলে কাশ্মীর ভারতের সঙ্গে থাকবে কি না, তা নিয়ে পুনর্বিবেচনার হুমকি দিয়েছিলেন তিনি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ‘সমগ্র কাশ্মীর ভারতেরই অংশ’ বলে দলের অবস্থান আবারও স্পষ্ট করে দিলেন দিলেন শাহ।
শনিবার বিজেপির ৩৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপিত হয়। এদিন সকালে জনসঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা দিনদয়াল উপাধ্যায় এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখাপাধ্যায়ের ছবিতে মালা দিয়ে প্রচার শুরু করেন অমিত শাহ। খোলা জিপে গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রের অধীনে বিভিন্ন জায়গায় প্রচার চালান তিনি। একটি রোড শোয়ের আয়োজন করা হয় গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে। আমেদাবাদ শহরের ভিজালপুর, আনন্দনগর, জিভরাজ পার্ক, মানসি ক্রস রোড এলাকা, মুসলিম অধ্যুষিত জুহাপুরাতেও প্রচার করেন বিজেপি সভাপতি। প্রায় ১০ কিলোমিটার রাস্তা পার করার পর বস্ত্রাপুর এলাকার হাভেলির কাছে এই রোড শো শেষ হয়। অন্যদিকে, সন্ধ্যায় বোপালে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজ্যসভার সাংসদ।
গত শনিবার গান্ধীনগর কেন্দ্রের জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছেন অমিত। ওই দিন তাঁর সঙ্গে ছিলেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং, শিবসেনা প্রধান উদ্ভব থ্যাকারে ও গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানি। উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সাল থেকে গান্ধীনগর লোকসভা আসনে বিজেপির হয়ে একটানা জয়ী হয়েছেন লালকৃষ্ণ আদবানি। এবার আর তাঁকে টিকিট দেওয়া হয়নি। আদবানির বদলে প্রার্থী হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী অমিত শাহ। এবারই প্রথম লোকসভায় টিকিট পেয়েছেন তিনি।