কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
সিপিএম রাজ্য সম্পাদক এদিন বলেন, মানুষ নিজের ভোট নিজে দেওয়ার অধিকার প্রয়োগের জন্য রাজ্যের প্রায় সর্বত্র সরব হয়েছে। গত পঞ্চায়েত ভোটের তিক্ত অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে এবার মানুষের ভোট দেওয়ার জেদ আরও বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে। এব্যাপারে তারা কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর ভরসা করছে। সব তল্লাটেই তাই সক্রিয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য দাবি উঠেছে। এই অবস্থায় তৃণমূলের তরফে এলাকার মানুষকে পাল্টা হুমকি দিয়ে বলা হচ্ছে, ভোটের পর কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে না। কিন্তু আমরা থাকব। অতএব সাবধান। শাসকদলের গুণ্ডাবাহিনীর এহেন হুমকিতে দমে না গিয়ে বরং আমাদের তাদের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ দাগতে হবে। ওদের বলতে হবে, তোমরা যেমনটি আছ, ভোটের পর তেমনটি আর থাকবে না। কারণ, এবার ভোটে পাশা উল্টে যাবে। ওদের হুমকিতে তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই এবার। হুমকি দিলে বা ভোট লুট করতে এলে এবার পাল্টা প্রতিরোধ করতেই হবে। কেবল ভোটের দিনই নয়, গোটা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় এই মুড বজায় রাখতে হবে। দেওয়াল লেখা থেকে শুরু করে প্রচার মিছিল— কোথাও বাধা দিলে প্রতিরোধ করতে হবে। প্রতিরোধ করলেই দেখা যাবে তৃণমূল পিছু হটছে। ইতিমধ্যে সেই লক্ষণ একাধিক ঘটনায় দেখা যাচ্ছে।
সূর্যবাবু বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্যের দুই শাসক দলই এখন তাদের দুর্বলতম জায়গায় রয়েছে। এটা বাস্তবতা। দেশ ও রাজ্যকে বাঁচাতে দুই শাসক দলকে হটানোর যে ডাক আমরা দিয়েছি, তা বাস্তবায়িত করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় যেখানে আমরা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পেরেছি সেখানে তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপিও দুর্বল হয়েছে। তাই দুই শাসকের বিরুদ্ধে সঙ্ঘবদ্ধ প্রতিরোধই এখন একমাত্র পথ।