কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
এর জবাবে বিজেপি পাল্টা জানিয়েছে, এই গোটা অভিযোগই ভিত্তিহীন। কংগ্রেসের ওই লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুজরাত বিজেপি একটি বিবৃতি জারি করে বলেছে, কংগ্রেস পরাজিত হওয়ার ভয়ে এতই হতাশ যে এরকম মনগড়া তথ্য এনে অভিযোগ তুলছে। বিজেপি বলেছে, কমিশন যদি জানতে চায় তাহলেই স্পষ্ট নথিপত্র সহ জানানো হবে যে এই অভিযোগের কোনও ভিত্তিই নেই।
এদিকে শুধু সম্পত্তির মূল্য গোপন করার অভিযোগই নয়, কংগ্রেস অমিত শাহের সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। কংগ্রেসের নেতা মনীশ তিওয়ারি বলেছেন, ২০১৪ সালে ১১ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ২০১৯ সালে ৩৮ কোটি টাকার সম্পত্তি কীভাবে সম্ভব হল তার কোনও সোর্স দেখানো হয়নি। গতকাল গুজরাত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অমিত চাদভা এবং গান্ধীনগর কেন্দ্র থেকে অমিত শাহের বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়া কংগ্রেস নেতা সি জে চাদভা নির্বাচন কমিশনে লিখিতভাবে অভিযোগ জানান। তাঁরা বলেছেন, অমিত শাহের পক্ষ থেকে দুটি সম্পত্তি বন্ধক রেখে ঋণ গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি একটি জমির মূল্য দেখানো হয়েছে অনেক কম করে। এই অভিযোগ করে কংগ্রেস কমিশনে দাবি করেছে অবিলম্বে তদন্ত করতে হবে। গুজরাত বিজেপির মুখপাত্র ভরত পান্ড্যা অবশ্য বলেছেন, কংগ্রেসের এই অভিযোগের বিন্দুমাত্র সত্যতা নেই। প্রদেশ কংগ্রেস তো বটেই, কংগ্রেসের দিল্লির নেতৃত্বও বুঝে গিয়েছেন এবার লোকসভা ভোটে কী ফলাফল হতে চলেছে। গান্ধীনগর তো বটেই, গোটা গুজরাতেই মুখ থুবড়ে পড়বে কংগ্রেস। তাই বিজেপি শীর্ষ নেতাদের নামে অযথা বদনাম করা হচ্ছে। মানুষ এই অপবাদের উপযুক্ত জবাব দেবে।