কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
আসন্ন নির্বাচনে বিজেপি ৪০০টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। কিন্তু তার মধ্যে বিজেপি ৭১ জন সাংসদকে আসন্ন নির্বাচনে আর টিকিট দেয়নি। মনে করা হচ্ছে, ২০১৪ সালে অনেক প্রার্থীই মোদি ঝড়ে জিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তীকালে দেখা গিয়েছে তাঁদের নিয়ে সংশ্লিষ্ট লোকসভা কেন্দ্রের মানুষের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। বা এমনও হয়েছে যে তাঁরা নিজেদের লোকসভা কেন্দ্রে আশানুরূপ কাজ করেননি। তার জেরেই ওই সাংসদদের আর টিকিট দেওয়া হয়নি।
প্রসঙ্গত, এবছর নির্বাচনী প্রচার থেকে শুরু করে টিকিট বিলির ব্যাপারে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ নানা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেক্ষেত্রে গতবারের রণকৌশলের থেকে একটু অন্যভাবেই এগচ্ছে বিজেপি। আর তার সবথেকে প্রথম কোপ পড়েছে দলীয় সাংসদদের উপরই। যে যে কেন্দ্রে সাংসদরা আশানুরূপ কাজ করতে পারেননি, সেই কেন্দ্রেই অন্য প্রার্থী নিয়ে আসা হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞ মহলের মত। এছাড়াও যে যে সাংসদ বিদ্রোহের রাস্তা নিয়ে ব্যক্তিস্বার্থকেই বড় করে দেখছেন, তাঁদেরও নির্বাচনী লড়াইয়ের সুযোগ দেয়নি বিজেপি। কাজেই এই সাহসী পদক্ষেপের জেরে যদি বিজেপির ভোটব্যাঙ্কে প্রভাব পড়ে, সেক্ষেত্রে নির্বাচন পরবর্তী সময়ে নয়া জোট সমীকরণও দেখা যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।