অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
এদিন এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানে ছিলেন উপাধ্যক্ষ আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, প্রধানসচিব সুকুমার রায়, পঞ্চায়েতমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার, সরকার পক্ষের মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ, উপ মুখ্য সচেতক দেবাশিস কুমার প্রমুখ। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা, সমাজের কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং একটি বৃদ্ধাশ্রমের কিছু আবাসিক। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানকে ঘিরে বিজেপির আচরণ হতাশ করেছে বিধানসভা কর্তৃপক্ষকে। পুষ্প প্রদর্শনীর কার্ডে বিরোধী দলনেতা ও বিরোধী দলের মুখ্য সচেতকের নাম যথাযথ গুরুত্ব দিয়েই ছাপা হয়েছে। তবুও এই অনুষ্ঠানে বিজেপি বিধায়কদের অনুপস্থিতির দৃষ্টান্ত রাজনৈতিক মহলে সমালোচিত হয়েছে।
আরও লক্ষ করা গিয়েছে যে, বিধানসভার কমিটির বৈঠকেও এসেছিলেন বিজেপি বিধায়করা। তারপরেও তাঁরা পুষ্প প্রদর্শনীর অনুষ্ঠানে গেলেন না। এই অনুষ্ঠান চলাকালে একাধিক বিজেপি বিধায়ক গাড়ি বারান্দার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁরা দূর থেকেই দেখলেন কিছুটা কিন্তু অনুষ্ঠান মঞ্চের সামনে এলেন না!
এই বিষয়ে নিয়ে পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, সংবিধান প্রণেতা বি আর আম্বেদকরকে অপমান করছে বিজেপি। এখানে আম্বেদকরের মূর্তির পাদদেশে বিধানসভার অনুষ্ঠানেও বিজেপি বিধায়করা অনুপস্থিত রইলেন। বিজেপির এই আচরণ সর্বতোভাবেই নিন্দনীয়।