জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
এই ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক কল্যাণ পান্ডে বলেন, সাইকেল নষ্ট হয়নি। অনেক পড়ুয়া স্কুলে না আসায় সমস্যা হয়েছিল। এই ব্যাপারে আগেই বারুইপুর ব্লক প্রশাসনকেও জানানো হয়েছিল। বারুইপুর দক্ষিণ চক্রের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক কৃষ্ণেন্দু ঘোষ বলেন, বিষয়টি দেখছি।
বারুইপুর ব্লকের ধপধপি ২ নম্বর পঞ্চায়েতের মধ্যে এই স্কুল। স্কুলের ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ২২০০ এর মতো। শিক্ষক-শিক্ষিকা আছেন ৪৮ জন। এই পঞ্চায়েত এলাকার মদনপুর, গোপালপুর, আলিপুর, শেরপুর, ওলবেড়ে এলাকা সহ ধপধপি ১ নম্বর পঞ্চায়েতের কুমোরহাট থেকেও পড়ুয়ারা এই স্কুলে আসে। নবম থেকে দশম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা এই সাইকেল পেয়ে থাকে। স্কুলে গিয়ে দেখা গেল, স্কুলের ২৩ নম্বর ক্লাসঘরে ডাই করে রেখে দেওয়া হয়েছে সবুজসাথী প্রকল্পের সাইকেল। অধিকাংশ সাইকেলই ভাঙা পড়ে আছে।
স্কুলের এক কর্মী বলেন, কয়েক হাজার সাইকেল পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে। এই বছরের অনেক মাধ্যমিক পড়ুয়া সাইকেলই পায়নি। এক অভিভাবক বলেন, এই চলতি বছরে এখনও স্কুল থেকে সাইকেল দেওয়া হয়নি পড়ুয়াদের। ২০২৪ সালের প্রথম দিকে একবার সাইকেল দেওয়া হয়েছিল। এই নিয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষকে বারংবার জানানো হলেও কাজ হয়নি। রাম ঘোষ নামে এক বাসিন্দা বলেন, বারুইপুর ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুলতলা কিষান মান্ডিতে সাইকেল দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এই স্কুলে যে সাইকেল পড়ে নষ্ট হচ্ছে, সেই ব্যাপারে প্রশাসনের নজর নেই।