সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
দিলীপবাবুর মতো এদিন সরব হয়েছেন কৃষ্ণনগর কেন্দ্রে তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রের কাছে প্রায় ৫৮ হাজার ভোটে পরাজিত বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ও। দলের একাংশের বিরুদ্ধে টাকা তছরুপের মতো মারাত্মক অভিযোগ তুলেছেন তিনি। প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা আগে বিরোধী দলনেতার হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন রানি মা। স্বভাবতই পার্টির পুরনো কর্মী-সমর্থকরা তাতে ক্ষুব্ধ হন। এদিন অমৃতাদেবী বলেন, ‘রাজবাড়ির ভাবমূর্তিকে ও নামকে কাজে লাগিয়ে ভোটে ফায়দা তুলতে চেয়েছিল বিজেপি। মোদিজি অনেক টাকা পাঠিয়েছেন। সেই অর্থ নয়-ছয় করা হয়েছে। এই কেন্দ্রের বিজেপি নেতারাই সেই দুর্নীতি করেছেন। মোদিজি-শাহজির সভার টাকা চুরি হয়েছে। বারবার হিসেব চাইলেও তা দেওয়া হয়নি।’ তাঁ আরও দাবি, ‘আমাকে দিয়ে সই করিয়ে চেকবুক নিয়ে নেওয়া হয়েছিল। পাশবইও দেওয়া হয়নি।’
এই পরিস্থিতিতে দিলীপ ঘোষকে সংগঠনে ফেরানোর দাবি জোরালো হচ্ছে। এদিনই দলের বিধায়ক নীলাদ্রিশেখর দানা বলেন, ‘দিলীপবাবু হিমালয়ের মতো। ওঁর সভাপতিত্বে আমার মতো বহু পুরনো নেতা বিধানসভায় ভোটে জয়ী হয়েছিল। প্রবল সন্ত্রাসের মধ্যে উনি বাংলায় সংগঠন তৈরি করেছিলেন।’ অর্থাৎ, সরাসরি না বললেও ভোট-ব্যর্থতায় সুকান্তবাবুর নেতৃত্ব ও দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তার জবাবে অবশ্য পরাজিত এমপিদেরই কাঠগড়ায় তুলেছেন তিনি। এদিন দিল্লিতে সুকানবাবু বলেন, ‘২০১৯ সালে যাঁরা জিতে সাংসদ হয়েছিলেন, তাঁরা নিয়মিত নিজের এলাকায় গেলে আজ এই সমস্যা হতো না।’