সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প ও উদ্যানপালন দপ্তর এবং বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের হর্টি ফুড ফেস্টিভ্যালে সেই কলা ও আনারসের চারা নিয়ে উপস্থিত হয়েছে সংস্থাটি। সংস্থার সুপারভাইজার বাসব সরকার বলছিলেন, ‘এবছর জানুয়ারিতেও ইজরায়েল থেকে বিজ্ঞানীরা এসেছিলেন। টিস্যু কালচারের মাধ্যমে চাষাবাদ হলে চাষিদের অনেকটাই সুবিধে হয়।’
তাদের স্টলের টেবিলে রাখা ছিল আনারস ও কলার চারা। কীভাবে তা পরীক্ষাগার থেকে চাষিদের হাতে তুলে দেওয়া হয়, তা হাতেকলমে বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন তিনি। এছাড়া এই উত্সবে রয়েছে দার্জিলিং থেকে আসা বাড়ি সাজানোর নানারকমের ক্যাকটাস ও অর্কিড।
রয়েছে বাঁকুড়ার গুঁড়ো খেজুর গুড়। ২০০ গ্রামের দাম ১২০ টাকা। সংস্থার তরফে এক ব্যক্তি বলছিলেন, অনেকে চিনির বিকল্প হিসেবে এই গুড় খেয়ে থাকেন। এতে কোনও রাসায়নিক মেশানো নেই। কিন্তু এর দাম অনেকটাই বেশি। তাই মূলত পায়েস রান্নার জন্যই এই গুড় অনেকে কেনেন। এছাড়া উত্তরবঙ্গের সরু দেশি বেগুন, হলুদ ও বেগুনি ফুলকপি, পিঠেপুলি তো আছেই। নজর আটকে যায় তমলুকের হরিপদ দোলুইয়ের পান দিয়ে তৈরি পানীয়ের দিকে। শুকনো পানপাতা গরম জলে ফোটালেই কিছুটা চায়ের মতো খেতে একরকম পানীয় তৈরি হচ্ছে। উত্সবে এসে অনেকেই তাতে চুমুক দিচ্ছেন। আর হরিপদবাবু তাঁদের বুঝিয়ে দিচ্ছেন পান সেবনের উপকারিতা। আজ, সোমবার উত্সবের শেষ দিন।