ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
এদিন টসে জিতে প্রথমে নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান ইংরেজ অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান। আন্তর্জাতিক মঞ্চে দীর্ঘ দিনের খরা কাটিয়ে ২৮ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলেন কিউয়ি ওপেনার গাপটিল। এছাড়া জিমি নিশাম ২২ বলে ৪২, কলিন ডি’গ্র্যান্ডহোম ১২ বলে ২৮ ও রস টেলর ২৪ বলে ২৮ রান করেন। সেই সুবাদে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৭৬ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। ইংল্যান্ড বোলারদের মধ্যে ক্রিস জর্ডন মাত্র ২৩ রান দিয়ে নেন ৩টি উইকেট। স্যাম কুরান পান ২টি উইকেট। জবাবে জয়ের জন্য ১৭৭ রান তাড়া করতে নেমে প্রথম বলেই জনি বেয়ারস্টোর উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় ওভারে গত ম্যাচের নায়ক জেমস ভিন্সকে ফিরিয়ে ইংরেজদের আরও ব্যাকফুটে ঠেলে দেন স্পিনার ইশ সোধি। তৃতীয় উইকেটে ওপেনার ডেভিড মালানের সঙ্গে জুটি বেঁধে পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন ইয়ন মরগ্যান। কিন্তু খুব একটা সফল হননি তিনি। ১৭ বলে ৩২ রান করে ডাগ-আউটে ফেরেন ইংরেজ অধিনায়ক। ৯৩ রানের মধ্যে ৬ উইকেট পড়ে যায় ইংল্যান্ডের। ডেভিড মালান ২৯ বলে ৩৯ রান করেন। সপ্তম উইকেটে লুইস গ্রেগরি (১৫) ও ক্রিস জর্ডন (৩৬) জুটি একটা মরিয়া চেষ্টা করলেও শেষরক্ষা করতে পারেননি। জুটিতে ৪১ রানের অবদান রেখে ব্যক্তিগত ৩৬ রানে আউট হন জর্ডন। শেষ পর্যন্ত এক বল বাকি থাকতেই ১৫৫ রানে গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ২১ রানে জিতে সিরিজে সমতা ফেরায় কিউয়িরা। নিউজিল্যান্ড বোলারদের মধ্যে মিচেল স্যান্টনার ২৫ রানে ৩টি এবং টিম সাউদি, লকি ফার্গুসন ও ইশ সোধি ২টি করে উইকেট নেন।