সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঝাড়গ্রাম ডিভিশনের বিভিন্ন রেঞ্জ এলাকায় মোট ৪৮টি হাতি অবস্থান করছে। এর মধ্যে লোধাশুলি রেঞ্জের ভাউদার জঙ্গলে ৯টি হাতির একটি দল ও মানিকপাড়া রেঞ্জের মুনিয়াকুন্দরির জঙ্গলে ৮টি হাতির একটি দল রয়েছে। অবশ্য হাতির অবস্থান নিয়ে বনবিভাগ থেকে এলাকাবাসীকে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।
বহড়াশুলি গ্রামের এই ঘটনা প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুকুরিয়া এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, গ্রামে ঢুকে ঘর ভেঙে হাতি ভাতের হাঁড়ি থেকে ভাত খেয়ে নিচ্ছে। রাত হলেই বিভিন্ন গ্রাম থেকে পটকার আওয়াজ ভেসে আসে। তখনই বুঝতে পারি, কোনও গ্রামে হাতি ঢুকেছে। হাতির তাণ্ডবে আমাদের জীবনযাত্রা নষ্ট হতে বসেছে।
বহড়াশুলির পাশের শিমুলডাঙা গ্রামের বাসিন্দা মানিক মাহাত বলেন, হাতির এই তাণ্ডবের জন্য এলাকার বাসিন্দাদের নাজেহাল অবস্থা। আম বাগানের আম নষ্ট করে দিয়েছে হাতিরা। রাত ঘনালেই তারা আশপাশের বিভিন্ন গ্রামে খাবারের সন্ধানে অভিযান চালাচ্ছে। মাসের পর মাস বছরের পর বছর আমাদের আতঙ্কে দিন কাটছে।