সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় ফিরে ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার প্রতীক ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার করে নেয় মোদি সরকার। কেন্দ্রের দাবি ছিল, এর ফলে উপত্যকায় জঙ্গি হামলা কমবে। ফিরবে শান্তি। কোথায় কী? একের পর এক জঙ্গি হামলায় রক্তাক্ত উপত্যকা। এই প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা পবন খেরা বলেন, ‘জম্মু ও কাশ্মীরে শান্তি ফিরেছে বলে বিজেপি বড়মুখ করে যে দাবি করেছে, তার অসারতা প্রমাণ হয়ে গিয়েছে।’ তাঁর কটাক্ষ, ‘নওয়াজ শরিফ ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের মতো পাকিস্তানি নেতাদের অভিনন্দন বার্তার জবাব দেওয়ার ফুরসৎ রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। অথচ জঙ্গি হামলা নিয়ে তিনি নির্বিকার। স্বঘোষিত ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী প্রধানমন্ত্রীর থেকে কি কোনও আশ্বাসবানী আশা করতে পারেন না জঙ্গি হামলার শিকার মানুষজন?’
শিবসেনা (ইউবিটি) নেতা থ্যাকারেরও প্রশ্ন, প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কবে জম্মু ও কাশ্মীর যাবেন? একের পর এক জঙ্গি হামলায় ক্ষোভ প্রকাশ করে উদ্ধব বলেন, ‘যদি পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারলে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার অধিকার নেই।’ উদ্ধব বলেন, এসবের জন্য দায়ী কে? ‘আব কি বার’.. বলা লোকজন কোথায় গেল? এই প্রেক্ষিতেই তিনি মণিপুর প্রসঙ্গ টেনেছেন। সোমবার নাগপুরে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত বলেছিলেন, মণিপুরে দ্রুত শান্তি ফেরানোর উদ্যোগ নিতে হবে। উদ্ধব বলেন, ‘সঙ্ঘ প্রধানের বক্তব্যের পরে কি প্রধানমন্ত্রী মণিপুর সফরে যাবেন? এনডিএ সরকারের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি চিন্তিত নই। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি চিন্তিত।’