ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বুধবার শপথ নিলেন মোহন চরণ মাঝি। ভুবনেশ্বরের জনতা ময়দানে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল রঘুবর দাস। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জে পি নাড্ডা
শুধুই দোষারোপ, পাল্টা দোষারোপ নয়। লোকসভা নির্বাচনে বিশেষত বাংলায় বাম দলগুলির নিজের মধ্যেই সমন্বয় ছিল কি? এরই উত্তর খুঁজবে আরএসপি। এর প্রেক্ষিতেই দলের অভিযোগ, জয়ী বাম সাংসদদের তালিকায় কেরলের এনকে প্রেমচন্দ্রনের নামই দেয়নি সিপিএম।
সোমবার রাত থেকে একটানা ভারী বৃষ্টির জেরে বিপর্যস্ত সিকিম। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ধস নামার খবর পাওয়া গিয়েছে। সিংতামের শান্তিনগরে বড়সড় ধসের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও।
‘দলের থেকে আমি বড়’—এই স্বপ্ন সবথেকে বেশি উপভোগ করে এসেছেন তিনি। আর আজ সেই ভাবমূর্তিরই পতন ঘটছে দ্রুত! ১৯৮০ সালে জন্ম হওয়া ভারতীয় জনতা পার্টি ছিল কালেকটিভ লিডারশিপের দল। বিগত ১০ বছরে তার পরিচয় বদলেছে মোদি জনতা পার্টিতে।
সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
নয়াদিল্লি: সদ্য শপথ নিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন তৃতীয় এনডিএ সরকার। এবার আর এককভাবে নয়, জোট শরিকদের কাঁধে চেপেই কেন্দ্রে ক্ষমতা ধরে রেখেছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের ৪০০ পারের স্লোগান ধুলোয় মিশে যাওয়ায় ফের মোদি সরকারকে আক্রমণ শানালেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। নয়া এনডিএ সরকারকে ‘পঙ্গু’ বলে কটাক্ষ করেছেন তিনি। রাহুল বলেন, ‘বিজেপিকে জোর ধাক্কা দিয়েছে বিরোধীরা। দেশের মানুষও তাদের কড়া বার্তা পাঠিয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও আচরণ বদলাতে হবে।’ সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশের রায়বেরিলির পাশাপাশি কেরলের ওয়েনাড় কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছে রাহুল। তারপর এই প্রথম ওয়েনাড়ে গেলেন তিনি। এদিন এই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এরনানাদ বিধানসভা এলাকায় সভা করেন সোনিয়া-পুত্র। সেখানে রাহুল আরও বলেন, নির্দিষ্ট ভাবনা-চিন্তা অনুযায়ী বিরোধীরা তাদের ভূমিকা পালন করবে। দেশের মানুষকে আমরা একটি বিকল্পের সন্ধান দেব, যা হবে গরিব-দরদি। সেই লক্ষ্যেই লড়াই চলবে। এরপরই কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে নিশানা করে তিনি বলেন, ‘ওরা মনে করে হাতে রাজনৈতিক ক্ষমতা থাকলেই ইডি-আয়কর দপ্তরকে দিয়ে মানুষকে পরিচালনা করা যায়। কিন্তু কেরল, উত্তরপ্রদেশের মানুষ প্রধানমন্ত্রীকে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, এভাবে তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।’ তাঁর সংযোজন, এবারের নির্বাচন ছিল সংবিধান বাঁচানোর লড়াই।
