সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
দলের রাজ্যস্তরের এক নেতার কথায়, ‘দিলীপ ঘোষকে দলের নিচুতলা থেকে শুরু করে উপর মহলের একাংশ ফের সভাপতি হিসেবে চাইছে। কিন্তু দিল্লির নেতাদের কিছু আপত্তি রয়েছে তাতে। তাতে যোগ্য সঙ্গত দিচ্ছেন রাজ্যে দলের বর্তমান ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর কিছু নেতা। লোকসভার ফলাফল প্রকাশের পর আমাদের যে বিশ্লেষণ উঠে এসেছে, তাতে এটা স্পষ্ট যে বাংলায় মহিলাদের ভোট পাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছি।’ ওই নেতার আরও ব্যাখ্যা, ‘মমতার বিরুদ্ধে পরপর দু’টি ভোটে মোদি-শাহ থেকে শুরু করে এ রাজ্যের আদি ও দলবদলু বড় নেতারা সম্পূর্ণ ব্যর্থ। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের বিকল্প কোনও প্রকল্প নেই আমাদের কাছে। কারণ, আমরা এ রাজ্যে সরকারে না আসা পর্যন্ত বিকল্প প্রকল্প চালু করতে পারব না। কিন্তু আমরা নেতৃত্বে বদল আনতে পারি। সেক্ষেত্রে মহিলা নেতৃত্বের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’ সেই সূত্রেই উঠে আসছে পরপর দু’বার রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা লকেটের নাম। তারও আগে তিনি দলের মহিলা শাখার রাজ্য সভানেত্রী হিসেবে সাফল্য পেয়েছিলেন। এমপি হিসেবে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। বিজেপির দাবি, এসবের পাশাপাশি করোনা পর্বে কেন্দ্রীয় সরকার যে ৮০ কোটি দেশবাসীকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তার পিছনেও লকেটের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কারণ, তিনি লোকসভার খাদ্য-গণবণ্টন এবং ক্রেতা সুরক্ষা বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারপার্সন পদে ছিলেন তখন। তাই রাজ্য সভাপতি পদের জন্য ধারেভারে এগিয়ে রয়েছেন তিনি।