যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
পাশাপাশি, রাজ্যে ২৭টি রেশম খামারে কাজ করছেন মহিলা চাষিরা। রেশম খামার স্বনির্ভর গোষ্ঠী তৈরি করে শতাধিক মহিলা চাষি তুঁতচাষ, পলু পালন, রেশম বীজ প্রস্তুত করার মতো কাজের মাধ্যমে স্বনির্ভর হয়ে উঠেছেন। তাঁদের সহয়তায় আধুনিক উপকরণ, রিলিং মেশিন এবং বিজ্ঞানসম্মত রেশম চাষে আধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে রাজ্য। ফার্মার্স প্রোডিউসার্স অর্গানাইজেশন বা চাষিদের গোষ্ঠীতেও মহিলাদের অংশগ্রহণ অনেকগুণ বেড়েছে। রাজ্যের নেওয়া মাটির সৃষ্টি প্রকল্পের মাধ্যমেও উপকৃত হয়েছেন মহিলা চাষিরা। সূত্রের খবর, গতবছর রাজ্যের উদ্যোগে কৃষি প্রশিক্ষণের জন্য উপকৃত হয়েছেন ৪২,১১৪ জন মহিলা কৃষক। শিক্ষামূলক ভ্রমণে যুক্ত হন ৩৫০০ জন। এবিষয়ে কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, মহিলা চাষিদের স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে আমরা নানাধরনের পদক্ষেপ করছি। এবছর, গতবছরের তুলনায় অনেক বেশি মহিলা চাষি রাজ্যের উদ্যোগের সুবাদে উপকৃত হবেন।
প্রসঙ্গত, রাজ্যের নেওয়া একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উপর ভিত্তি করে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি হয়েছে। একইসঙ্গে, চাষের ক্ষেত্রে উন্নতমানের যন্ত্রপাতি ব্যবহারেও জোর দিয়েছে রাজ্য। তার ফলে কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস থাকলে খুব কম সময়ে ধান কেটে গুদামজাত করা যায়। কমে চাষীদের ক্ষতির পরিমাণ।