যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
নিয়ম অনুযায়ী, একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৭৫ শতাংশ বা তার বেশি চাষযোগ্য জমিতে কৃষিকাজ না করতে পারলে বিমার সাহায্য পান সংশ্লিষ্ট কৃষকরা। তবে শুধু এই শর্ত পূরণ করলেই হয় না। জেলাগুলি থেকে এ সংক্রান্ত রিপোর্ট কৃষিদপ্তর এবং বিমা সংস্থার কাছে পাঠাতে হয়। তারপর তারা পৃথকভাবে সেসব যাচাই করে দেখবে।
এক আধিকারিক বলেন, স্যাটেলাইট ছবির সঙ্গে মিলিয়ে পুরো তথ্য যাচাই করা হয়। মুখের কথায় তো আর বিমা সংস্থা টাকা দেবে না। সব দিক বিবেচনা করেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। মাসখানেক আগেই এবারের জন্য আবেদন গ্রহণের কাজ শেষ হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত সব কৃষকই যাতে বিমার জন্য আবেদন করতে পারেন, তার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আর্জি জানানো হয়েছিল। তাতেই এবার ভালো সাড়া মিলেছে বলে দাবি দপ্তরের কর্তাদের। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে রাজ্যের ১৪ লক্ষেরও বেশি কৃষক বিমার টাকা পেয়েছিলেন।