ন’বছর পর বিচার পেল নির্যাতিতা। ১৪ বছরের মেয়েকে ধর্ষণে দোষী সাব্যস্ত বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দিল আদালত। পাশাপাশি তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। সেই টাকা তুলে দিতে হবে নির্যাতিতার হাতে।
বুধবার রাত দখলের কর্মসূচি ঘিরে তুলকালাম কাণ্ড ঘটল বারাসতে। ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের কলোনি মোড়ে ধর্না তুলতে গেলে বারাসত থানার পুলিসের সঙ্গে বচসা ও ধস্তাধস্তি হয় আন্দোলনকারীদের। শেষে টেনেহিঁচড়ে জাতীয় সড়ক থেকে তাঁদের সরিয়ে দেয় পুলিস।
কলকাতা শহরে হকার সমীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে। সার্ভেতে নথিভুক্ত হকার সংখ্যা ৫৪ হাজার ১৭৮। এই রিপোর্ট ইতিমধ্যেই জমা পড়েছে। তবে ঠিক হয়েছে, আপাতত হকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হবে না। একদিকে দুর্গাপুজোর কেনাকাটা শুরু হয়েছে।
জাস্টিসের মানে বলতে না পারায় এক দল ছাত্রীর উপর চড়াও হল মত্ত যুবকরা। প্রতিবাদ করায় এক দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে ‘রেপ করে দেব’ বলে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। ছাত্রীরা জানিয়েছে, এই তিন যুবক হল সুরেশ, মহাদেব এবং তারক।
উপস্থিত বুদ্ধি ও প্রখর অনুমান ক্ষমতার গুণে কার্যোদ্ধার। ব্যবসা, বিদ্যা, দাম্পত্য ক্ষেত্রগুলি শুভ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ন্যাকের পরিদর্শন না হওয়া পর্যন্ত ডিন এবং বিভাগীয় প্রধানদের মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে পিছু হটল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। ২৯ মে এই বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর, এখনও ন্যাকের পরিদর্শন হয়নি। মেয়াদবৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিল অধ্যাপক সংগঠন অ্যাবুটা। অবশেষে নতুন ডিন এবং বিভাগীয় প্রধানদের নিয়োগের চিঠি ছাড়া শুরু হয়েছে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর।
প্রসঙ্গত, এই ঘটনার অন্য একটি প্রেক্ষাপটও রয়েছে। উচ্চ শিক্ষাদপ্তরের অনুমতি ছাড়াই কম্পিউটার সায়েন্স সহ বেশ কিছু বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর নিয়োগ শুরু করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়। এ নিয়ে উচ্চ শিক্ষাদপ্তরে অভিযোগ জমা পড়ে। তার পরে ২৬ এবং ২৭ জুলাইয়ের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া বাতিল করে কর্তৃপক্ষ। বাকি বিভাগগুলির ইন্টারভিউ প্রক্রিয়াও বাতিল হওয়ার মুখে বলে জানা গিয়েছে। এক শ্রেণির অভিযোগ, কিছু বিভাগীয় প্রধানদের রেখে তাঁদের মাধ্যমে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগের পরিকল্পনা চলছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশে। যদিও, কোনও নির্দিষ্ট বিভাগের ক্ষেত্রে স্পষ্টভাবে এই অভিযোগ ওঠেনি। তবে, সার্বিকভাবে অস্বচ্ছতার অভিযোগ ছিলই। তার পরেই ডিন এবং বিভাগীয় প্রধানদের পরিবর্তনের উদ্যোগ তাৎপর্যপূর্ণ। অন্দরের খবর, উচ্চ শিক্ষাদপ্তর অভিযোগ পাওয়ার পরে কড়াভাবে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়কে। তার জেরেই সেই অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ।
প্রসঙ্গত, এই ঘটনার অন্য একটি প্রেক্ষাপটও রয়েছে। উচ্চ শিক্ষাদপ্তরের অনুমতি ছাড়াই কম্পিউটার সায়েন্স সহ বেশ কিছু বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর নিয়োগ শুরু করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়। এ নিয়ে উচ্চ শিক্ষাদপ্তরে অভিযোগ জমা পড়ে। তার পরে ২৬ এবং ২৭ জুলাইয়ের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া বাতিল করে কর্তৃপক্ষ। বাকি বিভাগগুলির ইন্টারভিউ প্রক্রিয়াও বাতিল হওয়ার মুখে বলে জানা গিয়েছে। এক শ্রেণির অভিযোগ, কিছু বিভাগীয় প্রধানদের রেখে তাঁদের মাধ্যমে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগের পরিকল্পনা চলছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশে। যদিও, কোনও নির্দিষ্ট বিভাগের ক্ষেত্রে স্পষ্টভাবে এই অভিযোগ ওঠেনি। তবে, সার্বিকভাবে অস্বচ্ছতার অভিযোগ ছিলই। তার পরেই ডিন এবং বিভাগীয় প্রধানদের পরিবর্তনের উদ্যোগ তাৎপর্যপূর্ণ। অন্দরের খবর, উচ্চ শিক্ষাদপ্তর অভিযোগ পাওয়ার পরে কড়াভাবে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়কে। তার জেরেই সেই অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ।
