সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
রাজনৈতিক মহল বলছে, ভোটের মুখে মোহনপুরে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদানের ঘটনা ঘটেছিল। এছাড়া পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল থেকে বেরিয়ে এক নির্দল প্রার্থী জিতেছিলেন। পঞ্চায়েত ভোটের দিনও এখানে গুলি চলার ঘটনা ঘটেছিল। সেইসব ঘটনা এই লোকসভা ভোটে প্রভাব ফেলল কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মনে করা হচ্ছে, একদিকে মতুয়া ভোট, অপরদিকে কিছুটা নড়বড়ে সংগঠন পিছিয়ে দিল তৃণমূলকে। মোহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ২০১৯ সালের লোকসভা এক হাজার ভোটে পিছিয়ে ছিল তৃণমূল। এবার সেই ব্যবধান কিছুটা কমেছে। অবশ্য ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে ২১০০ ভোটে এগিয়েছিল তৃণমূল।
এই গ্রাম পঞ্চায়েতটি নোয়াপাড়া বিধানসভা এলাকার মধ্যে পড়ে। নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে অবশ্য প্রায় ১২ হাজার ভোটে জিতেছে তৃণমূল। তার মধ্যে উত্তর বারাকপুর, গারুলিয়া পুরসভা এবং ক্যান্টনমেন্ট এলাকাও রয়েছে। উত্তর বারাকপুরে প্রায় নয় হাজার এবং গারুলিয়া পুরসভায় ১৫৯১ ভোটে ‘লিড’ রয়েছে তৃণমূলের। তবে তারা পিছিয়ে রয়েছে বারাকপুরের ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায়। ২০১৯ সালেও এখানে ১৮১৬ ভোটে পিছিয়ে ছিল তৃণমূল। এবার লোকসভা ভোটে সেই ব্যবধান কমে দাঁড়িয়েছে ৬৯৮ ভোট। আগের থেকে পরাজয়ের মার্জিন কমলেও বারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় এবারও জিততে পারল না তৃণমূল। অনেকদিন ধরে এই বোর্ডে কোনও ভোট হচ্ছে না। এবারের ভোটের ফলাফল নিয়ে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে বলে ক্যান্টনমেন্ট এলাকার তৃণমূলের নেতা সঞ্জীব সিংহ জানিয়েছেন।