বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
জলপাইগুড়ি লোকসভা নির্বাচনে ২০১৪ সালে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীর সঙ্গে সিপিএম প্রার্থী মহেন্দ্র কুমার রায়ের মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। বিজয়বাবু ৪৯৪৭৭৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছিলেন। তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী মহেন্দ্র কুমার রায় ৪২৫১৬৭ ভোট পেয়েছিলেন। জয়ের ব্যবধান ছিল ৬৯ হাজার ৬০৬ ভোট। বিজেপি প্রার্থী সত্যলাল সরকার তৃতীয় হয়ে ২২১৫৯৩ ভোট পেয়েছিলেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, জলপাইগুড়িতে এবার মূল লড়াইটা হবে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপির। গত পঞ্চায়েত ভোটের ফলাফলের নিরিখে বিজেপি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জেলায় সভা করে যাওয়ার পর বিজেপির পালে আরও বাতাস লেগেছে। পাশাপাশি বামেদের পক্ষে নিজেদের ভোট ব্যাঙ্ক ধরে রাখাটা অনেকেটাই শক্ত। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর বিজেপি শিবির উজ্জ্বীবিত হলেও তাদের বুথস্তরে এখনও সাংগঠনিক দুর্বলতা রয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলার অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি দখল করেছে। বিজেপি সহ অন্যান্য দলগুলি প্রার্থী এখনও চূড়ান্তই করতে পারেনি। তৃণমূল শিবির আগে ভাগে প্রার্থী ঘোষণা করায় তাদের দেওয়াল লিখন থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রথম দফার প্রচার শুরু করে দিয়েছে। বিজয়বাবু ২০১৪ সালে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর ওল্ড পুলিস লাইনে নিজের বাড়িতে ছাড়াও কাছেই সংসদ অফিস খুলে জনগণের সমস্যা শুনেছেন। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানেরও উদ্যোগ নিয়েছেন। তবে, অনেকেই অপেক্ষা রয়েছেন বিরোধীরা কাকে প্রার্থী করে। তবে জলপাইগুড়িতে এবার লড়াই যে জবরদস্ত এ ব্যাপারে সবাই নিশ্চিত।