সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
প্যান সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ এখন আয়কর দপ্তরের বকলমে করে থাকে প্রোটিন ই-গভ টেকনোলজিস প্রাইভেট লিমিটেড, আগে যা এনএসডিএল নামে পরিচিত ছিল। তাদের কাছে দেশের নাগরিকদের প্যান সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য আছে। তাই ডাকঘরের কোর ব্যাঙ্কিং সিস্টেম বা সিবিএসের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে প্রোটিনকে। আয়কর দপ্তর প্রোটিনকে নির্দেশ দিয়েছে, ডাকঘরে জমা করা প্যানের তথ্যও এবার থেকে যাচাই করতে হবে। মোট চারটি ধাপে যাচাই হবে প্যান। ১) প্যান নম্বরটি আদৌ চালু বা কার্যকর কি না। সেটি ভুয়ো, ‘ডিলিটেড’ বা ‘ডিঅ্যাক্টিভেটেড’ হলে, কিংবা তার রেকর্ড পাওয়া না গেলে, সেই তথ্য জানাবে প্রোটিন। ২) গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে থাকা নামের সঙ্গে প্যানের তথ্য মিলছে কি না, তা যাচাই হবে। ৩) মেলানো হবে জন্ম তারিখ। ৪) দেখা হবে আধারের সঙ্গে প্যানের সংযুক্তি হয়েছে কি না। সেই কাজের জন্য প্রোটিনকে প্যান নম্বর, নাম ও জন্ম তারিখ সংক্রান্ত তথ্য জোগাবে পোস্ট অফিস।
যদি দেখা যায় প্যানটি কার্যকর বা ‘ভ্যালিড’, তাহলেই তা গ্রহণ করবে ডাক বিভাগ। তবে চালু থাকা প্যানের সঙ্গে গ্রাহকের সেভিংস অ্যাকাউন্টে থাকা নাম বা জন্ম তারিখের একটিও তথ্য যদি না মেলে, তাহলে সেটিকে ‘ভ্যালিড’ হিসেবে গ্রহণ করতে পারবে না ডাকঘর। যদি প্যানের সঙ্গে আধার সংযোগ না থাকার কারণে প্যানটি নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে উচ্চ হারে টিডিএস বা উৎসমূলে কর কাটার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আয়কর দপ্তরের তরফে। ডাক বিভাগের কর্তারা জানিয়েছেন, গোটা ব্যবস্থা কার্যকর করতে প্রযুক্তিগত ভোলবদল হচ্ছে কোর ব্যাঙ্কিং সিস্টেমেও।