সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সংবাদ সংস্থাকে শীর্ষ এক পুলিস আধিকারিক জানিয়েছেন, শ্বশুরকে খুন করতে পাকাপোক্ত পরিকল্পনা করেছিলেন অর্চনা। পেশায় চিকিত্সক স্বামীর গাড়ির চালক ও দু’জনকে বিপুল টাকার প্রলোভন দেখান তিনি। ওই ব্যক্তিদের দিয়েই খুনে ব্যবহৃত পুরনো গাড়িটি কেনা হয়। গোটা ঘটনাটি এমনভাবে সাজানো হয়েছিল, যাতে আপাতভাবে সেটি দুর্ঘটনা বলেই মনে হয়। শ্বশুরের মৃত্যু হলেই প্রায় ৩০০ কোটি টাকার পারিবারিক সম্পত্তি তাঁর নিয়ন্ত্রণে চলে আসত। তদন্তে নেমে অভিযুক্ত মহিলার পাশাপাশি তাঁর স্বামীর গাড়ির চালক ও বাকি দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। ধৃতদের বিরুদ্ধে খুন সহ ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে।
পুলিস জানতে পেরেছে, পুরুষোত্তমবাবুর স্ত্রী হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। ঘটনার দিন তাঁকেই দেখতে গিয়েছিলেন ওই বৃদ্ধ। ফেরার সময় গাড়ি দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়।