সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
উল্লেখ্য, গত ৬ জুন বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের খবর পেয়ে জরুরিভিত্তিতে ক্যাম্পাসে টিম পাঠায় রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা। তাদের প্রতিনিধি দল খবর নিয়ে জানতে পারে বিসিকেভির নিজস্ব সুইচগিয়ার প্রায় তিন থেকে চার মাস ধরে বিকল হয়ে রয়েছে। এর ফলে রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার সুইচগিয়ার থেকে সরাসরি বিসিকেভির লোড সংযুক্ত করা হয়েছিল। বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার সমস্যাটি চিহ্নিত করে বিসিকেভিকে অনুরোধ করে সুইচগিয়ার বাইপাস করে সরাসরি লাইন নিতে। কিন্তু তারা রাজি না হওয়ায়, রাজ্যের তরফে বিদ্যুৎ পরিষেবা সেদিন বিকেলেই চালু করা হয়।
৭ জুন ফের দুপুর ১২টা নাগাদ একই স্থানে ব্রেকডাউন হয়। আবার পরিদর্শন করতে গিয়ে বিসিকেভির প্রতিনিধিদের জানানো হয় যে তাদের বহির্মুখী কেবলের গুণগত মান সুষ্ঠু বিদ্যুৎ পরিকাঠামোর জন্য যথাযথ নয়। যেহেতু বিসিকেভির নিজস্ব সুইচগিয়ার কাজ করছে না, সেই কারণে সম্পূর্ণ লোড বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার সুইচগিয়ারের উপর রয়েছে। তার ফলে যে কোনও বিভ্রাটের প্রভাব সরাসরি এটির উপর পড়ছে। বিসিকেভির প্রতিনিধিদের বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাদের সুইচগিয়ার বদল করা হয়নি। যদিও, বিদ্যুৎমন্ত্রী আধিকারিকদের সমস্যার সমাধানে সবরকম সহযোগিতা করতে বলেছেন।