সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
কাপযুদ্ধের চলতি আসরে প্রথম দল হিসেবে দুশোর গণ্ডি পার করেছে অজিরা। সেই ম্যাচে তিরিশের ঘরে রান করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার, অধিনায়ক মার্শ, ট্রাভিস হেড, মার্কাস স্টোইনিসরা। বড় রান কেউ না পেলেও সামগ্রিকভাবে ব্যাটিং ভরসা জোগাচ্ছে শিবিরে। বিশেষ করে জীবনের শেষ বিশ্বকাপে ছন্দে রয়েছেন ওয়ার্নার। দুই ম্যাচে ৪৭.৫০ গড়ে করে ফেলেছেন ৮৫ রান। তাঁর স্ট্রাইক রেটও আকর্ষণীয়, ১৪১.৭৯। প্রতিযোগিতা শুরুর আগে নামিবিয়ার বিরুদ্ধে প্রস্তুতি ম্যাচেও পঞ্চাশ করেছিলেন তিনি। ফলে বিপক্ষ বোলারদের সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রয়েছে তাঁর। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে এই আসরে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে নজর কেড়েছেন অবশ্য স্টোইনিস। এখন পর্যন্ত দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান তাঁরই (৯৭)। স্টোইনিসের স্ট্রাইক রেটও (১৮৩.০১) দুর্দান্ত। পাশাপাশি, বল হাতেও চার উইকেট নিয়েছেন তিনি। গড় ১০.৭৫, ইকনমি রেট ৭.১৬। লেগস্পিনার অ্যাড্যাম ডাম্পাও নিয়েছেন চার উইকেট। অধিনায়ক প্যাট কামিংস, মিচেল স্টার্ক, জশ হ্যাজলউডদের উপস্থিতিতে অজি পেস আক্রমণ রীতমতো শক্তিশালী। অন্যদিকে, নামিবিয়া মূলত নির্ভর করছে বর্ষীয়ান অলরাউন্ডারডেভিড উইজের উপরে। দুই ম্যাচে একটিতে জিতেছে তারা। তবে অস্ট্রেলিয়ার শক্তির তুলনায় একেবারেই চুনোপুঁটি নামিবিয়া।
বুধবার ভোরে শ্রীলঙ্কা আবার নামছে অস্তিত্বের লড়াইয়ে। ফ্লোরিডার লডারহিলে গ্রুপ ডি’তে মরণ-বাঁচনের ম্যাচে তাদের সামনে নেপাল। দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের কাছে প্রথম দুই ম্যাচেই হেরেছে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার দল। সুপার এইটের সম্ভাবনা জিইয়ে রাখতে গেলে নেপালের বিরুদ্ধে জয় জরুরি তাদের। হেরে গেলে কাপযুদ্ধ থেকেই ছিটকে যাবেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজ, মাথিশা পাথিরানারা। অন্যদিকে, নেপাল এখনও পর্যন্ত একটি ম্যাচ খেলে তাতে হেরেছে। নিজেরে মেলে ধরতে বদ্ধপরিকর রোহিত পাউডেলের দল।