সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
পন্থ এগিয়ে আসতেই তাঁকে জড়িয়ে ধরেন শাস্ত্রী। গলায় পরিয়ে দেন পদক। বলেন, ‘ওর দুর্ঘটনার কথা শুনে চোখে জল এসে গিয়েছিল। তারপর হাসপাতালে দেখা করতে গিয়ে আরও কষ্ট হচ্ছিল। সেই অবস্থা থেকে প্রত্যাবর্তন করা সহজ নয়। তার উপর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের ম্যাচে অবদান রাখা দারুণ কৃতিত্বের। ওর ব্যাটিং দক্ষতার কথা সবাই জানে। কিন্তু উইকেটকিপিংয়ে খুব উন্নতি করেছে। এর পিছনে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের কাছে পন্থ হয়ে উঠেছে অনুপ্রেরণা। মৃত্যুর মুখ থেকে জিতে ফেরার উদাহরণ হয়ে উঠেছে ও।’
ভারতের ফিল্ডিং কোচ টি দিলীপ সেরা ফিল্ডার হিসেবে ঘোষণা করেন পন্থের নাম। পাকিস্তানের ফখর জামান, ইমাদ ওয়াসিম ও শাদাব খানের ক্যাচ নেন তিনি। তার মধ্যে ফখরের ক্যাচটিই সেরা। দিলীপ বলেন, ‘চড়া উত্তেজনার এই ম্যাচে একটা দল হিসেবে ফিল্ডিং করেছে ভারত। ওয়েল ডান।’ এরপরই পন্থকে পুরস্কার দিতে বিশেষ একজন উপস্থিত হচ্ছেন বলে জানান দিলীপ। সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় ড্রেসিং-রুমে প্রবেশ করেন শাস্ত্রী। তাঁকে দেখে হাততালি দিয়ে ওঠেন ক্রিকেটাররা।