সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
তমলুক পুরসভার ৯নম্বর ওয়ার্ডের পদুমবসানের বাসিন্দা পেশায় আইনজীবী মহম্মদ শরিফ একটি সংস্থায় ৫০হাজার টাকা রেখে প্রতারিত হয়েছেন। গত মার্চ মাসে তমলুক কোর্টে তাঁর সঙ্গে কয়েকজন দেখা করেন। ওই সংস্থায় ৫০হাজার টাকা রাখলে দৈনিক ৩৫০টাকা দেওয়ার টোপ দেয়। যে কোনও সময় জমানো মূলধন ফেরতেরও আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। তাতেই আকৃষ্ট হয়ে ওই আইনজীবী ৫০হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। গত ১৭মার্চ ওই টাকা জমা রেখেছেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কানাকড়ি পাননি। ৮জুন তিনি তমলুক থানায় এনিয়ে এফআইআর করেছেন।
সবংয়ের বাসিন্দা সুব্রত দাস পেশায় গাড়ি ব্যবসায়ী। কর্মসূত্রে তমলুক থানার রাধামণিতে থাকেন। ওই সংস্থায় সাড়ে তিনলক্ষ টাকা রেখে প্রতারিত হয়েছেন। মহিষাদল থানায় তিনি এবং আরও অনেকে অভিযোগ করেছেন। সবংয়ের আর এক বাসিন্দা দিব্যেন্দু মান্নাও একইভাবে প্রতারিত হয়েছেন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তমলুক, কোলাঘাট, মহিষাদল, হলদিয়া সহ বিভিন্ন জায়গায় লোকজন টাকা রেখে প্রতারিত হয়েছেন। অনলাইনে ট্রেডিং সংস্থায় বিনিয়োগ করলে দৈনিক ‘প্রফিট’ থেকে টাকা দেওয়ার টোপ দেওয়া হয়। নানারকম ছলচাতুরি করে বাজার থেকে টাকা তোলা হয়েছে। যাঁরা ইতিমধ্যে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের দিয়ে আরও লোকজনের কাছ থেকে টাকা তোলা হয়েছে।
প্রতারিত সুব্রত দাস বলেন, এভাবে আমরা প্রতারণার শিকার হব ভাবতে পারিনি। আমাদের দিয়ে অনেকের কাছ থেকে টাকা তোলা হয়েছে। এখন তাঁরা আমাদের দোষারোপ করছেন। গোটা বিষয়টি থানায় জানানো হয়েছে।