সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
ফরাক্কা থানার এক আধিকারিক জানান, অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ফরাক্কার বিধায়ক মনিরুল ইসলাম বলেন, ওই ব্যক্তি পশুর মতো আচরণ করেছে। ওর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের জন্য পুলিসকে বলব।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই বালিকা বাড়ির বাইরে খেলছিল। অভিযোগ, হাসু শেখ তখন ওই বালিকাকে চকোলেটের লোভ দেখিয়ে তার ফাঁকা বাড়িতে নিয়ে যায়। দুপুরে বাইরে লোকজন তেমন না থাকায় বিষয়টি কারও নজরে পড়েনি। মেয়েটি চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলে আশপাশের লোকজন ছুটে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে। বালিকাকে প্রথমে বেনিয়াগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে জঙ্গিপুরে স্থানান্তরিত করা হয়।
লোকজন দেখে অভিযুক্ত পালানোর চেষ্টা করলেও স্থানীয়রা তাকে ধরে ফেলেন। এলাকার মহিলারা তাকে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে উত্তম-মধ্যম দেন। খবর পেয়ে পুলিস এসে তাকে থানায় নিয়ে যায়। পরে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে হাসুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ওই ব্যক্তি তিনমাস আগেও এক শিশুর উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে। সেবার সালিশি সভায় ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছিল। তারপরও সে একই কুকর্ম করায় এলাকার মানুষ ক্ষোভে ফুঁসছে।
নির্যাতিতা বালিকার মা বলেন, উপরওয়ালার কৃপায় লোকজন আমার মেয়েকে উদ্ধার করেছে বলেই আরও বড় ক্ষতি এড়ানো গিয়েছে। আমরা ওই লোকটার কড়া শাস্তি চাই। না হলে ও আবার কারও বাচ্চার ক্ষতি করবে।