সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
অভিযোগ, ফুটপাত দখল করে বসছে ফল, মোমো-চাউমিন, ফুচকা, লটারির দোকান। অনেক ব্যবসায়ী আবার ফুটপাতে টোটো, বাইকের গ্যারেজ বানিয়ে ফেলেছেন। ফুটপাত দখলমুক্ত করতে পুলিস বেশ কয়েকবার অভিযান চালিয়েছে। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতে আবার পুরনো চেহারায় ফিরে এসেছে ফুটপাত। ফলে পথচারীরা চাইছেন, কড়া ব্যবস্থা নিক প্রশাসন। পাকাপাকিভাবে দখলমুক্ত হোক ফুটপাত।
বিন্নাগুড়ির ব্যবসায়ী রাজেশ সোনি বলেন, জাতীয় সড়কের ধারে ফুটপাত দখল করে দিনের পর দিন কিছু ব্যবসায়ী ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে পথচারীদের মূল রাস্তা দিয়ে হাঁটতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হচ্ছে। একই অভিযোগ বিন্নাগুড়ির বাসিন্দা গৌতম রাউতের। তিনি বলেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে ফুটপাত করা হয়েছে, তা বাস্তবে কাজে আসছে না। বিন্নাগুড়ি পঞ্চায়েতের প্রধান গীতা ওরাওঁ লাকড়া বলেন, বিন্নাগুড়িতে জাতীয় সড়কের ধারের ফুটপাত প্রায় পুরোটাই দখল হয়ে গিয়েছে। পুলিস অভিযান চালিয়েছে। কিন্তু ফের ফুটপাত দখল হয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে বানারহাট থানার ট্রাফিক গার্ডের ওসি আনন্দ নার্জিনারি বলেন, ফুটপাত দখলমুক্ত করতে প্রায়ই অভিযান চালানো হয়। কিন্তু কিছু ব্যবসায়ী নিজেদের স্বার্থে ফের ফুটপাত দখল করে নিচ্ছেন। আমরা ফের অভিযান চালাব। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্ট রাস্তার দায়িত্বে থাকা গয়েরকাটার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার কিংশুক শ্যামল বলেন, তেলিপাড়া, বিন্নাগুড়ি ও বানারহাটে ফুটপাত দখল হয়ে যাওয়ার বিষয়টি আমরা পুলিসকে জানিয়েছি। পুলিসের সহযোগিতা নিয়ে ফুটপাত দখলমুক্ত অভিযান চালানো হবে।