সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
ডালখোলা মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক রাজেশ গুপ্তা বলেন, এখানে সড়ক ঘেঁষে আছে ধর্মকাঁটা ও গোডাউন। এখন বাইরে থেকে প্রচুর ভুট্টার গাড়ি ঢুকছে। সেগুলি ধর্মকাটায় ওজন করে গোডাউনে খালি করা হচ্ছে। এই সময়ে অপ্রসস্ত রাস্তায় যানজট বাড়ছে। কিছুদিন পর এই সমস্যা মিটে যাবে। শহরের বাইরে ফাঁকা জায়গায় ভুট্টা কেনাবেচার জায়গা থাকলে এমন সমস্যা হতো না।
ডালখোলা পুরসভার চেয়ারম্যান স্বদেশ সরকারের কথায়, দু’তিন দিন যানজটে আটকে পড়েছিলাম। সড়কের দু’পাশে যাতে কেউ জায়গা দখল না করেন, সচতেন করতে পুরসভা থেকে মাইকিং করা হচ্ছে।
বাসিন্দারা বলছেন, ডালখোলা ভুট্টা কেনাবেচার জন্য প্রসিদ্ধ। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি সংলগ্ন বিহার থেকে ভুট্টা আসে। ট্রাক্টর ও ট্রাক মিলে প্রায় পাঁচশো গাড়ি ভুট্টা প্রতিদিন শহরের বিভিন্ন গোডাউনে ঢোকে। যেদিন রেক পয়েন্টে মালগাড়ি লোড হয়, গাড়ির সংখ্যা বেড়ে যায়। একসঙ্গে প্রচুর গাড়ি ঢোকায় শহরে যানজট তৈরি হয়।
বাইপাস তৈরি হলেও যানজটের সমস্যা না মেটায় ক্ষোভ বাড়ছে স্থানীয়দের। যানজটের সময় সামান্য ফাঁকা জায়গা পেলেই সেদিকে টোটো ঢুকে পড়ায় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হচ্ছে। ফুটপাতেও তখন জায়গা থাকে না। সড়কের পাশে নিকাশিনালার স্ল্যাবের উপর চলাচল করতে হয়। স্থানীয় বাসিন্দা অশোক গুপ্তার কথায়, কলেজ মোড় থেকে হাইস্কুল মোড় পর্যন্ত যানজটের জন্য হেঁটে যাওয়া দুষ্কর। যা অবস্থা, কেউ অসুস্থ হলে তাঁকে হাসপাতালেও নিয়ে যাওয়া যাবে না। পুরসভা ও প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। সবপক্ষকে নিয়ে বৈঠক করে সমাধান করা প্রয়োজন।
ডালখোলার এসডিপিও রথীন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, যানজট নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিস আছে। কর্মীর সংখ্যা আরও বাড়ানো হচ্ছে।