ফের ভয়ঙ্কর তিস্তা। সিকিম পাহাড়ে প্রবল বর্ষণের জেরে তিস্তা নদী ফুলেফেঁপে উঠেছে।
বর্ষার শুরুতেই বিধ্বস্ত জাতীয় সড়ক। ভারী বৃষ্টির জেরে বৃহস্পতিবার কালিম্পংগামী ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের তিনটি জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বিন্নাগুড়িতে ১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে তেলিপাড়া মোড় থেকে বানারহাট পর্যন্ত ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে।
গ্রাম পঞ্চায়েত হাতছাড়া হতেই গেরুয়া থেকে নীল-সাদা রং করা হচ্ছে পঞ্চায়েত অফিস।
একসময় দুটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ কলিগ্রামের পাকুরতলা থেকে বগচড়াগামী কাঁচা রাস্তাটি ব্যবহার করতেন।
ভুট্টার মরশুম শুরু হতেই ডালখোলা শহরের মূল সড়কে তীব্র যানজটে নাকাল হচ্ছেন বাসিন্দারা।
তীব্র গরমে সমস্যায় পড়ছে শিশুরা। তাই শুক্রবার থেকে সকালে স্কুল চালুর নির্দেশ দিল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ।
দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে বেহাল দশা তপনের লস্করহাট বাজারের নিকাশিনালার। অল্প বৃষ্টি হলেই প্রায় হাঁটু জল জমে যায় রাস্তায়।
সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সংবাদদাতা, তপন: অল্প বৃষ্টিতেই রাস্তা নালায় পরিণত হয়েছে। চরম ভোগান্তি গ্রামবাসীদের। অবিলম্বে রাস্তা পাকা করার দাবিতে সরব তাঁরা। তপন ব্লকের আজমতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুরিয়া এলাকার ঘটনা।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বাসুরিয়া এফপি স্কুল থেকে কুড়াইল পাড়া পর্যন্ত প্রায় দেড় কিমি রাস্তার বেহাল দশা। প্রতি বর্ষায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় বাসিন্দাদের। বুধবার ভোরে সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় জল জমেছে। বেহাল ওই রাস্তা দিয়ে বর্ষায় পড়ুয়ারা স্কুলে যেতে পারে না। কেউ অসুস্থ হলে খাটিয়া করে রোগীদের পাকা রাস্তা পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয়। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার দাবি জানিয়েও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ।
স্থানীয় শাহানাজ বিবি বলেন, আমাদের এই রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে কাঁচা। একটু বৃষ্টিতেই জল জমে কাদা হয়ে যায়। দ্রুত পাকা রাস্তা চাই আমরা।
টোটো চালক টোটোন রায় বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই টোটো বের করা মুশকিল হয়ে যায়। টোটো চালাতে না পারলে পেট চালানো সমস্যা হয়ে যায়। দীর্ঘদিন হবে হবে করেও রাস্তা হচ্ছে না। এবিষয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রামপ্রসাদ রায় বলেন, ভোট পর্ব মিটলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বাসুরিয়া এফপি স্কুল থেকে কুড়াইল পাড়া পর্যন্ত প্রায় দেড় কিমি রাস্তার বেহাল দশা। প্রতি বর্ষায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় বাসিন্দাদের। বুধবার ভোরে সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় জল জমেছে। বেহাল ওই রাস্তা দিয়ে বর্ষায় পড়ুয়ারা স্কুলে যেতে পারে না। কেউ অসুস্থ হলে খাটিয়া করে রোগীদের পাকা রাস্তা পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয়। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার দাবি জানিয়েও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ।
স্থানীয় শাহানাজ বিবি বলেন, আমাদের এই রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে কাঁচা। একটু বৃষ্টিতেই জল জমে কাদা হয়ে যায়। দ্রুত পাকা রাস্তা চাই আমরা।
টোটো চালক টোটোন রায় বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই টোটো বের করা মুশকিল হয়ে যায়। টোটো চালাতে না পারলে পেট চালানো সমস্যা হয়ে যায়। দীর্ঘদিন হবে হবে করেও রাস্তা হচ্ছে না। এবিষয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রামপ্রসাদ রায় বলেন, ভোট পর্ব মিটলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
