সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
পরের রাউন্ডে পৌঁছতে গেলে জিততেই হবে। আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে প্রবল প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে প্রথমার্ধে ছাংতের গোলে লিড নেয় ভারত। দ্বিতীয়ার্ধেও জারি ছিল লড়াই। কিন্তু কাতারের প্রথম গোলের পরেই তাল কাটে। কীভাবে গোল হজম করতে হয়েছে তা সকলেই দেখেছেন। সোশাল সাইটে সমালোচনার ঝড় তুলেছেন ফুটবলপ্রেমীরা। ম্যাচের পরে ফেডারেশনের চিফ রেফারিং অফিসার ট্রেভর কেটেলের সঙ্গে আলোচনা হয়। ভিডিও ফুটজ খতিয়ে দেখে ফিফার পাশাপাশি এএফসির রেফারিং হেড ও ম্যাচ কমিশনারের কাছে প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে। আমাদের দাবি, গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হোক।
ফিফা ও এএফসি’র কাছে জোরালো প্রতিবাদ তুলে ধরেছে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থা। আমরা স্পোর্টিং স্পিরিটে বিশ্বাসী। হার, জিত খেলারই অঙ্গ। তবে এক্ষেত্রে বলতেই হবে রেফারির জঘন্য সিদ্ধান্তের মূল্য চুকিয়েছে ভারত। প্রতিবাদ করে খেলার ফল বদলানো সম্ভব নয়। বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে পরের রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ কোনওমতেই ফেরত আসবে না। কিন্তু কোরিয়ার রেফারিকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হলে তা ভবিষ্যতে উদাহরণ হয়ে থাকবে।
প্রচণ্ড চাপের মুখে দাঁড়িয়ে দুরন্ত লড়াই করেছে ছাংতে, মনবীররা। ভাগ্য সহায় অ্যাওয়ে ম্যাচে ইতিহাস গড়তে পারত ব্লু টাইগার্স। আপাতত সেই স্বপ্ন ভেঙে খানখান। কঠিন সময়ে হাল ছাড়লে চলবে না। বরং দ্বিগুণ জেদ নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে হবে আমাদের। অ্যাওয়ে ম্যাচে এই লড়াই পাথেয় হয়ে থাকুক।