দোহা: কাঠগড়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার রেফারি। বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব থেকে ছিটকে যাওয়ার পর ক্ষোভে উত্তাল ইগর স্টিমাচের ড্রেসিং-রুম। অনেকেই বলছেন, বাঁশি হাতে ফাঁসি দিয়েছেন রেফারি। তবে রেফারিকে দোষারোপ করলেও ইগর স্টিমাচের ব্যর্থতা আড়াল করা যাচ্ছে না। জাতীয় দলে ক্রোট কোচের ভবিষৎ ঠিক কী? আগামী কয়েকদিনে পরিষ্কার হবে চিত্রনাট্য। হাই-প্রোফাইল স্টিমাচকে পুষতে মোটা টাকা গচ্চা যাচ্ছে ফেডারেশনের। কিন্তু বড় সাফল্য দিতে তিনি ডাহা ফেল। বরং ব্যর্থতার দায় ঝেড়ে ফেলতে সিদ্ধহস্ত। অজুহাত খোঁজায় তার জুড়ি মেলা ভার। হারের পর তাঁর মন্তব্য, ‘পিআইও কোটায় ভারতীয় ফুটবলার খেলানোর উপায় থাকলে দলের হাল বদলে যেত। এই নিয়ম দ্রুত চালু হলেই মঙ্গল।’
এশিয়াড ও এএফসি এশিয়ান কাপে ব্যর্থতার পর দীর্ঘমেয়াদী শিবিরের বায়ানাক্কা করেন তিনি। ভুবনেশ্বরে প্রায় মাসখানেক প্রস্তুতি নিয়েও হাল বিশেষ বদলায়নি। ঘুরয়ে আইএসএলের দিকে তির ছুড়েছেন তিনি। স্টিমাচ বলেছেন, ‘প্রায় দেড়শো কোটির দেশ ভারত। অথচ দেশের সেরা ফুটবল লিগে মাত্র ১৩ টি দল অংশ নেয়। সেই লিগে কোনও অবনমন নেই। খেতাবের যুদ্ধে লড়াই করে হাতে গোনা কয়েকটা দল।’