সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, কুলচৌড়া গ্রামের পশ্চিমপাড়ায় বছর ঊনত্রিশের ওই গৃহবধূর বাড়ি। তাঁর সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে বছর পঁচিশের রাজেশের পরিচয় হয়। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন ওই গৃহবধূ। তারপর থেকে তাঁর হদিশ মিলছিল না। বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর নিয়ে পরিবারের লোকজন জানতে পারেন, তিনি হাসপাতালে আসেননি। আত্মীয়-স্বজনরাও তাঁর সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেনি। এরপরই পরিবারের তরফে খণ্ডঘোষ থানায় ডায়েরি করা হয়। এসপিকেও লিখিতভাবে বিষয়টি জানানো হয়। ৫ জুন দুপুরে গৃহবধূ তাঁর বাবাকে ফোন করেন। ফোনে তিনি জানান, তাঁকে জোর করে আটকে রাখা হয়েছে। বাইরে বের হতে দেওয়া হয় না। এমনকী তাঁকে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। পরেরদিন আবার অন্য একটি নম্বর থেকে গৃহবধূ তাঁর বাবাকে ফোন করে তাঁকে উদ্ধারের কাতর আর্জি জানান। এরপরই বধূর বাবা ৮ জুন ঘটনার কথা জানিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে অপহরণের মামলা রুজু করে তদন্তে নামে থানা।