সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সভাধিপতি বলেন, রাজস্ব বাড়ানোর জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বালির ঘাটগুলিতে নজরদারি চলবে। কোথাও অবৈধ বালির ঘাট থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অতিরিক্ত বালি নিয়ে ট্রাক বা ট্রাক্টর যাতায়ত বন্ধ করা হবে।
প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, জেলার গলসি, খণ্ডঘোষ, মঙ্গলকোট জামালপুর সহ বিভিন্ন এলাকায় বালি মাফিয়ারা সক্রিয় রয়েছে। সামনেই বর্ষা রয়েছে। নদীতে জল বাড়লে বালি তোলা সম্ভব হবে না। সেই কারণে মাফিয়ারা দেদার বালি তুলে বিভিন্ন জায়গায় মজুত করছে। আউশগ্রামের জঙ্গলেও বালি মজুত করা হয়েছিল। এলাকার বাসিন্দারা তা নিয়ে অভিযোগ করেন। তাঁদের দাবি, বর্ষার সময় অনেক নতুন গাছ জন্ম নেয়। বালি পড়ে থাকলে তা সম্ভব হবে না। এছাড়া বহু ছোট গাছ নষ্ট হয়ে যাবে। বনদপ্তর মজুতকারীকে চিঠিও দেয়। তিনি এলাকায় প্রভাবশালী হওয়ায় বনদপ্তর কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার দিকে হাঁটেনি।
এক আধিকারিক বলেন, গত আর্থিকবর্ষে বহু অবৈধ ঘাটে অভিযান চালিয়ে জরিমানা আদায় করা হয়েছিল। ওভারলোডেড ট্রাক বা লরি থেকেও জরিমানা আদায় করা হয়। আধিকারিকদের বিভিন্ন জায়গায় হামলার মুখে পড়তে হয়েছিল। কিন্তু রাজস্ব বেড়েছিল। এবার ভোটের জন্য আগের মতো অভিযান চালানো যয়নি। সেই কারণে রাজস্ব কম আদায় হয়েছে। ভোটের সুযোগে এবার বহু মাফিয়া ফায়দা তুলেছে। তারা ওই সময় বিভিন্ন জায়গায় বালি মজুত করেছে। তবে কোথায় কত পরিমাণ বালি মজুত করা হয়েছে সেদিকেও নজরদারি চালানো হবে। অনুমতি না নিয়ে কোথাও বালি মজুত হলে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বালি মজুত করতে হলেও প্রশাসনের অনুমতি দরকার।