সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে লতাপোতা পঞ্চায়েতের ২৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি ১৩টি ও তৃণমূল ১০টিতে জয়লাভ করে। সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর পঞ্চায়েত প্রধান সহ বিজেপি নেতাদের কাজ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিন প্রথমে পঞ্চায়েত অফিসের গেটে তালা ঝোলানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ঘোকসাডাঙা থানার পুলিস। দুপুরে লতাপোতার কুশিয়ারবাড়ি বাজারে আসেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক। তিনি বিজেপি নেতা-কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেন। সেখান থেকে প্রাক্তন সাংসদ ফুলবাড়িতে যান। সঙ্গে ছিলেন মাথাভাঙার বিজেপি বিধায়ক সুশীল বর্মন। সুশীলবাবু বলেন, লোকসভার ফল ঘোষণার পর বিজেপির দখলে থাকা পঞ্চায়েতগুলিতে নানাভাবে আমাদের কর্মীদের ভয় দেখানো, মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে। প্রধান, পঞ্চায়েত সদস্যদের চাপ দিয়ে দলবদল করানো হচ্ছে। যেখানে দলবদল করাতে পারছে না সেখানে পঞ্চায়েত অফিসে তালা ঝুলিয়ে দিচ্ছে। আমরা কর্মীদের পাশে রয়েছি, তাঁদের মানসিকভাবে সাহস জোগাচ্ছি। পুলিস তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে। তৃণমূলের জেলা সাধারণ সম্পাদক তথা মাথাভাঙা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সাবলু বর্মন বলেন, লতাপোতা পঞ্চায়েত অফিসের গেটে ঝোলানো তালা খুলে দেওয়া হয়েছে। প্রধানের চেম্বারে সাধারণ মানুষ তালা লাগিয়েছে। ওখানে প্রধান কয়েকজন বিজেপি নেতাকে সঙ্গে নিয়ে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজে অনিয়ম করেছেন। মানুষ এখন তার জবাব চাইছে। প্রধান পদত্যাগ না করা পর্যন্ত তাঁর চেম্বারের তালা খোলা হবে না।