সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
জলপাইগুড়ি জেলা সেচদপ্তরের ফ্লড কন্ট্রোল বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় সিকিমের মঙ্গনে ২২০ মিলিমিটার, রঙ্গোতে ১৫২ মিলিমিটার, ঝালংয়ে ১৮৪ মিলিমিটার, জলপাইগুড়িতে ১১৫ মিলিমিটার, বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। তিস্তা ব্যারেজ থেকে ৩৫০০ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। এর জেরে বৃহস্পতিবার ভোর থেকে তিস্তায় জল বাড়তে শুরু করে। প্রশাসন নিচু এলাকাগুলিতে মাইকিং করে বাসিন্দাদের সতর্ক করছে। জল বেড়ে যাওয়ার খবরে কিছুটা হলেও আতঙ্কে জলপাইগুড়ি শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সংলগ্ন সুকান্তনগর কালোনি, বিবেকানন্দপল্লির বাসিন্দারা। এই পরিস্থিতিতে আগাম ব্যবস্থা নিয়েছে পুরসভা। ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তিস্তা নদী সংলগ্ন এলাকার দু’টি, ১ নম্বর ওয়ার্ডের একটি এবং ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের ১টি ফ্লাড শেল্টার তৈরি রাখা হয়েছে। জলপাইগুড়ি জিলা স্কুল ছাড়াও খড়িবেচি পাড়া প্রাথমিক স্কুল সহ দু-একটি স্কুলকে হাতে রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে এই স্কুলগুলিকে ফ্লাড শেল্টার হিসেবে ব্যবহার করা হবে।
পুরসভার ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিলের সদস্য স্বরূপ মণ্ডল বলেন, সিভিল ডিফেন্সের সঙ্গে যৌথভাবে আমাদের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ কাজ করে। এই পরিস্থিতিতে রেসকিউ টিমের সদস্যদেরও সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। কোনও সমস্যা হলেই তারা গিয়ে উদ্ধারকার্য চালাবে। বোট, কান্ট্রিবোট, লাইফ জ্যাকেট, শুকনো খাবার মজুত করা হয়েছে। ফ্লাড শেল্টারগুলিও তৈরি রাখা হয়েছে।