সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
এদিন দলের দুই সদস্য যুগ্ম স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডা: দীপঙ্কর মাঝি ও উপ স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডা: বিনয় বিশ্বাস প্রথমে কালিয়াচকের সিলামপুর ব্লক হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। হাসপাতালের পরিকাঠামো দেখার পর তাঁরা চলে যান ভাইরাস আক্রান্ত ওই শিশুটির গ্রাম শেরশাহী মিস্ত্রিপাড়ায়। শিশুটির পরিবারের পাশাপাশি তাঁরা কথা বলেন বাসিন্দাদের সঙ্গেও।
ডা: দীপঙ্কর মাঝি জানান, আমরা এদিন ওই শিশুর বাড়ি ও গ্রাম পরিদর্শন করেছি। কালিয়াচক ব্লক হাসপাতাল ও মালদহ মেডিক্যালেও গিয়েছিলাম। বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। বার্ড ফ্লু নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এই ভাইরাস কীভাবে এসেছে,আমরা তার উৎস জানার চেষ্টা করছি।
সম্প্রতি ওই শিশুর এইচ৯এন২ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়। পরে জানা যায় শিশুটির শরীরে বেশকিছু লক্ষণ দেখা গিয়েছিল চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। ২৬ এপ্রিল ভাইরাসটি চিহ্নিত হয়। ১ মে এনআরএস মেডিক্যাল থেকে শিশুটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু স্বাস্থ্য দপ্তরের তৎপরতা কমেনি।