সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েতের পূর্ত সঞ্চালক অমিতেষ পান্ডের দাবি, কয়েকদিন আগেই হাসপাতাল চত্বরের ঝোঁপঝাড় পরিষ্কার করা হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানালেই নিকাশিনালা সাফাই করে দেওয়া হবে। হাসপাতালের সুপার সুমিত তালুকদার বলেন, আগামী মঙ্গলবার হাসপাতালে রোগী কল্যাণ সমিতির বৈঠক রয়েছে। জেলাশাসক উপস্থিত থাকবেন বলে জেনেছি। হাসপাতালের পরিকাঠামো নিয়ে আলোচনা হবে।
হাসপাতালের উপরতলায় ব্যবহৃত জল পাইপ দিয়ে নীচে পড়লেও তা সোজা নিকাশিনালায় গিয়ে পড়ে না। রাস্তা বেয়ে যায় নালায়। সেই নোংরা জল দিয়ে হেঁটে চলাফেরা করতে হচ্ছে রোগী ও তাঁর পরিজনদের।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বর্ষায় প্রশাসনের তরফে হাসপাতাল পরিদর্শন করা হলেও আবর্জনা সমস্যা আজও মেটেনি। বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার পাশাপাশি হাসপাতালের বাইরে বিভিন্ন জায়গায় জমে রয়েছে আবর্জনার স্তুপ। সেখান থেকে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ।
স্থানীয় বাসিন্দা বিলাস দাসের বক্তব্য, রাস্তার দু’ধারেই আবর্জনার পাহাড়। দুর্গন্ধে সেদিকে যাওয়া যায় না। এখানে অনেক ফুটপাত ব্যবসায়ী রয়েছেন। তারাও পেটের দায়ে দুর্গন্ধের মধ্যে দোকান চালাচ্ছেন। আবর্জনার স্তূপের পাশেই টোটোস্ট্যান্ড। দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ টোটোচালকরাও।
এপ্রসঙ্গে মালদহ জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন বলেন, আবর্জনামুক্ত হাসপাতাল গড়তে গত বর্ষায় পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। সেখানে নির্দিষ্ট জায়গায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড করা হবে। জেলা পরিষদের তরফে ১৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দে টেন্ডারও হয়েছে। ভোটের জন্য কাজ শুরু হয়নি। আশা করছি দ্রুত কাজ শুরু হবে।