সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সংবাদদাতা, ফালাকাটা: প্রায় ২১ বছর আগে মার্কেট কমপ্লেক্স তৈরি করতে চার বিঘা জমি কেনা হয়েছিল। মার্কেট হলে গ্রামের উন্নয়ন হবে এই আশায় ছিলেন ফালাকাটা ব্লকের বানিয়াপাড়ার বাসিন্দারা। তবে ধনীরামপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের কেনা সেই জমি এখনও ফাঁকাই পড়ে। আর পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের ওই পরিকল্পনা এখন বিশবাঁও জলে। এদিকে এমন ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় ব্যবসায়ী সহ বাসিন্দারা।
স্থানীয় ব্যবসায়ী অমল রায় বলেন, আমরা চাই গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ দ্রুত তাদের প্রকল্পটি বাস্তবায়িত করুক। খগেনহাট বাজার উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি সগেন্দ্রনাথ রায় বলেন, ব্যবসায়ীরা খোলা আকাশের নিচে ব্যবসা করছেন। মার্কেট কমপ্লেক্স তৈরি হলে শতাধিক ব্যবসায়ী উপকৃত হবেন। এ বিষয়ে ধনীরামপুর-২ পঞ্চায়েতের উপপ্রধান পঙ্কজকুমার সরকার বলেন, অনেকদিন আগের পরিকল্পনা। কী অবস্থায় আছে জানা নেই। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনব। ২০০৩ সালে ধনীরামপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ তাদের উন্নয়ন তহবিল থেকে খগেনহাট বাজার লাগোয়া বানিয়াপাড়ায় জমি কেনে। কিন্তু পরবর্তীতে আর কাজ এগয়নি। গ্রামে মার্কেট কমপ্লেক্স হলে স্থানীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা দোকান কিনে কিংবা ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন ভেবেছিলেন। কিন্তু ওই জমির এক কোদাল মাটিও কাটা হয়নি।
স্থানীয় ব্যবসায়ী অমল রায় বলেন, আমরা চাই গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ দ্রুত তাদের প্রকল্পটি বাস্তবায়িত করুক। খগেনহাট বাজার উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি সগেন্দ্রনাথ রায় বলেন, ব্যবসায়ীরা খোলা আকাশের নিচে ব্যবসা করছেন। মার্কেট কমপ্লেক্স তৈরি হলে শতাধিক ব্যবসায়ী উপকৃত হবেন। এ বিষয়ে ধনীরামপুর-২ পঞ্চায়েতের উপপ্রধান পঙ্কজকুমার সরকার বলেন, অনেকদিন আগের পরিকল্পনা। কী অবস্থায় আছে জানা নেই। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনব। ২০০৩ সালে ধনীরামপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ তাদের উন্নয়ন তহবিল থেকে খগেনহাট বাজার লাগোয়া বানিয়াপাড়ায় জমি কেনে। কিন্তু পরবর্তীতে আর কাজ এগয়নি। গ্রামে মার্কেট কমপ্লেক্স হলে স্থানীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা দোকান কিনে কিংবা ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন ভেবেছিলেন। কিন্তু ওই জমির এক কোদাল মাটিও কাটা হয়নি।
