সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
বাঘাযতীন থেকে ট্যাংরা, তপসিয়া থেকে মানিকতলা, শহরের বুকে একের পর এক হেলে পড়া বাড়ির খবর সামনে আসছে। বেশিরভাগই পুরনো নির্মাণ। বেআইনি নির্মাণ কেন আটকানো যাচ্ছে না, তা নিয়ে আক্রমণ জোরালো করছে বিরোধীরা। এই আবহে বেআইনি নির্মাণ আটকাতে বিল্ডিং বিভাগের ইঞ্জিনিয়ারদের রোস্টার ডিউটি চালু করা হয়। পুরসভার দাবি, সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়াররা অলিগলি ঘুরছেন। ছবি তুলে অ্যাপে আপলোড করছেন। ফলে সহজেই বেআইনি নির্মাণ ধরা পড়ছে। অবৈধ নির্মাণের বিরুদ্ধে কাজ করতে গিয়ে গত কয়েক মাসে মেটিয়াবুরুজ, গার্ডেনরিচ, বাঘাযতীনের মতো এলাকায় আক্রান্ত হতে হয়েছে পুরকর্মীদের। সেই সমস্যার কথা স্বীকার করে নিয়ে এদিন মেয়র বলেন, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আপনারা নিগৃহীত হয়েছেন। তবুও ডিউটি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। আপনাদের ধন্যবাদ। আপনারা শুধু খোঁজ দিন। অবৈধ নির্মাণ বন্ধ করার দায়িত্ব আমার।’ যাঁরা ভালো কাজ করবেন, পরবর্তীকালে তাঁদের জন্য ‘বিশেষ ইনাম’-এর ইঙ্গিতও দিয়েছেন মেয়র। কিন্তু ভুল করলে ফের তিরস্কার শুনতে হবে বলে সতর্কও করেছেন তিনি। পুর কমিশনার ধবল জৈন জানান, মাত্র চারটি ওয়ার্ডে এ সংক্রান্ত পারফরম্যান্স সন্তোষজনক নয়।
এদিনের বৈঠকে নির্মাণ বর্জ্য নিয়েও সতর্ক হতে বলেছেন মেয়র। তিনি বলেন, ‘পাড়ায় পাড়ায় যখন ঘুরছেন, বেআইনি নির্মাণের পাশাপাশি দেখবেন কোথাও যেন রাবিশ (নির্মাণ বর্জ্য) না পড়ে থাকে বা কেউ যেন সেগুলি দিয়ে পুকুর ভরাট না করে। তেমন দেখলে ছবি তুলে নেবেন। আমরা পদক্ষেপ গ্রহণ করব।’