সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় হিসেব বলছে, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে বাংলায় এফডিআই এসেছিল ৩,১১৮ কোটি টাকার। তার পরের বছর (২০২১-২২) অঙ্কটা কিছুটা বেড়ে হয় ৩,১৯৫ কোটি টাকা। ২০২২-২৩-এ সেই হিসেব পৌঁছয় ৩,২১৭ কোটি টাকায়। সার্বিকভাবে গত চারটি অর্থবর্ষের হিসেবে, বিদেশি বিনিয়োগের অঙ্ক ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি। করোনা সংক্রমণ ও তার পরবর্তী সময়ে এই বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ মোটেই কম কিছু নয়, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের বক্তব্য, ভূ-রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বিশ্বে কিছুটা টালমাটাল অবস্থা থাকায়, এরাজ্যে বিনিয়োগের অঙ্ক কমেছে। যেহেতু গত অর্থবর্ষে এফডিআইয়ের পরিমাণ কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে, তাই দেশের সেরা দশের তালিকায় জায়গা করতে পারেনি বাংলা।
এর আগে কয়েক বছর ধরেই পশ্চিমবঙ্গ থেকেছে সেরা রাজ্যগুলির তালিকায়। গত অর্থবর্ষের প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের তালিকায় শীর্ষস্থানে আছে মহারাষ্ট্র। সেখানে এফডিআই এসেছে প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার। দেশের মোট বিদেশি লগ্নির ৩০ শতাংশ দখলে রেখেছে তারাই। দ্বিতীয় স্থানে আছে গুজরাত। সেখানে এফডিআইয়ের পরিমাণ ৬০,৬০০ কোটি টাকার। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে জায়গা পেয়েছে যথাক্রমে কর্ণাটক, দিল্লি এবং তেলেঙ্গানা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলায় লগ্নির যে ঘাটতি রয়েছে, তা সাময়িক। পরিস্থিতি দ্রুত সামাল দিতে পারা সম্ভব, দাবি করেছেন তাঁরা।