সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, আগাগোড়াই বিজেপির এই ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের রাজনীতির বিরোধিতা করে গিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘মডেল রিসোর্স সার্ভিসেস’ সংস্থার রাজ্যজুড়ে করা সমীক্ষায় উঠে এল, এই নিয়ে সাধারণ মানুষের মনের কথাও। যাতে অধিকাংশ মানুষই সরব হয়েছে ধর্মের রাজনীতির বিরুদ্ধে। তবে আশ্চর্যজনক ভাবে এর পক্ষে সায় দিয়েছেন ১৮ শতাংশ মানুষ। আর কোনও মতামত দিতে অস্বীকার করেছেন বা এবিষয় কিছুই বলতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন দুই শতাংশ।
নির্বাচনের মধ্যে এই সমীক্ষার রিপোর্ট সামনে আসায়, এর ভিত্তিতে রাজ্যের ফলাফলও আন্দাজ করতে শুরু করেছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তাঁদের মতে এই সমীক্ষা থেকেই স্পষ্ট, সংখ্যাগুরুদের ভোট নিজেদের পক্ষে একত্রিত করার লক্ষ্যে বিজেপি যে ধর্মের তাস খেলেছে, তা অন্তত এরাজ্যে সফল হবে না। এই সমীক্ষায় নির্বাচনী বন্ড নিয়েও সাধারণ মানুষের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। বিজেপি সরকারের চালু করা ইলেক্টোরাল বন্ডকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করে বাতিল করেছে সুপ্রিম কোর্ট। যা ভোটের মুখে যথেষ্ট অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল পদ্মপার্টির কাছে। এবার এই একই ইস্যুতে জনতার আদালতেও হেরে গেলেন মোদি-শাহরা। কারন, সমীক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী, ৩৬ শতাংশের মতে নির্বাচনী বন্ড পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া উচিত। বন্ড চালু করে কোনও অন্যায় হয়নি এমনটা মনে করেন মাত্র ১৫ শতাংশ। ৩২ শতাংশ মানুষ মনে করেন বন্ডের জন্য একটি নির্দিষ্ট সীমা থাকা উচিত। বাকি ১৭ শতাংশ মানুষ এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।