ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
প্রায় দু’বছর ধরে বেন্নুর চারপাশে ঘুরে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেছে নাসার মহাকাশযান ওসিরিস-রেক্স। গ্রহাণুটি কী দিয়ে তৈরি, তার আয়তনএবং ভর কত, সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করছে কোন কক্ষপথে— এসবই বিজ্ঞানীদের জানিয়েছে ওসিরিস। আর সেসব তথ্য বিশ্লেষণ করেই উঠে এসেছে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য। নাসা জানিয়েছে, শরীরে লাগানো রোবটিক হাত ব্যবহার করে গ্রহাণুর বুক থেকে নমুনাও সংগ্রহ করেছে ওসিরিস। ওই নমুনা পরীক্ষা করে পরবর্তীকালে গ্রহাণুর সম্ভাব্য কক্ষপথের অবস্থান বের করা সম্ভব হবে। ২০২৩ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর বেন্নুর মাটি ও নুড়ি-পাথর নিয়ে ফিরে আসার কথা রয়েছে ওসিরিসের।
১৯৯৯ সালের প্রথম খোঁজ মেলে বেন্নুর। তখনই একে ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক গ্রহাণু’র তালিকায় ফেলে দেওয়া হয়েছিল। এই বিষয়ে ‘ইকারাস’ জার্নালে বিস্তারিত গবেষণাপত্রও লিখেছেন নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবের বিজ্ঞানী দাভিদ ফার্নোচিয়া। তাঁর কথায়, ‘ওসিরিক্স-রেক্সের পাঠানো তথ্যগুলি এতটাই নিখুঁত যে সেগুলির উপর ভিত্তি করে আমরা বেন্নুর ভবিষ্যতের গতিবিধি সম্পর্কে আরও সুনির্দিষ্ট পূর্বাভাস দিতে পারব।’ এর আগে এত নিখুঁতভাবে কোনও গ্রহাণুর কক্ষপথের মডেল বিশ্বে তৈরি হয়নি বলেই দাবি করেছেন দাভিদ।