ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
দুবরাজপুর ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিক সলমন মণ্ডল বলেন, হাসপাতালে এমনিতেই সিসি ক্যামেরা ছিল। তার পাশাপাশি রোগী ও স্টাফদের নিরাপত্তার জন্য ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় ৭টি সাউন্ড ক্যাচেবেল সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। গত রবিবার মধ্যরাতে হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে ঢুকে কর্তব্যরত এক নার্সকে গালিগালাজ করা ও হেনস্তার অভিযোগ ওঠে পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে। ওই কাউন্সিলার শেখ নাজিরুদ্দিন হাসপাতালের এক নার্সকে টানাহ্যাঁচড়াও করেন বলে অভিযোগ ছিল। সমস্ত অভিযোগ লিখিত আকারে থানায় জমা করেন অভিযোগকারী নার্স। তা নিয়ে শহরে বেশ আড়োলন পড়ে যায়। বিরোধী দলগুলি কাউন্সিলারের গ্রেপ্তারি দাবিতে সরব হয়। সিপিএম তো থানার সামনে বিক্ষোভ পর্যন্ত দেখায়। যদিও ওই কাউন্সিলারকে এখনও গ্রেপ্তার করেনি পুলিস। তবে বুধবার আদালতে গিয়ে অভিযোগকারী নার্স গোপন জবানবন্দি দিলেন। তিনি বলেন, যা বলার আদালতে জানিয়েছি।
অন্যদিকে পুলিসের দাবি, তদন্ত এখনও চলছে। অভিযোগের সারবত্তা কতখানি তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে সাধারণত হাসপাতালের ইমার্জেন্সি বিভাগেই যেহেতু বেশিরভাগ সময় উত্তেজনা ছড়ায় সেক্ষেত্রে এখানে বেশি সংখ্যক সিসি ক্যামেরা বসানোকে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত বলে মনে হচ্ছে। সেই সঙ্গে কে বা কারা নার্স কিংবা চিকিৎসককে গালিগালাজ করছেন, চিকিৎসকরা ঠিকঠাক ডিউটি করছেন কিনা সবকিছুতেই নজরদারি চালানো যাবে। দুবরাজপুর গ্রামীণ হাসপাতালটিতে বারবার এই ধরনের অভিযোগ ওঠায় সাউন্ড ক্যাচেবেল সিসি ক্যামেরা বসানো হল। -নিজস্ব চিত্র