জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
এটা ঠিকই যে, গত মরশুমে আইএসএলের সর্বাধিক স্কোরার দিয়ামানতাকোস। কিন্তু এবার তিনি চূড়ান্ত ব্যর্থ। তবে তা নিয়ে তাঁর মাথাব্যথা নেই। বিপক্ষের বক্সে সুযোগ নষ্ট করেই তিনি অহেতুক হাত-পা ছুড়ছেন! পরিসংখ্যানে একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। আইএসএলে ১৫ ম্যাচে তাঁর গোলের সংখ্যা মাত্র ৩। ১১৫৯ মিনিট খেলে কনভার্সন রেট মাত্র ১৮.৭৫। মোহন বাগানের ডিফেন্ডার শুভাশিস বসুর (৬) গোলসংখ্যাও দিমির চেয়ে বেশি। সমর্থকদের প্রশ্ন, লক্ষ্যভেদের বুটজোড়া কি মহাকুম্ভের ভিড়ে হারিয়ে গেল? চলতি আইএসএলের তিনটি গোলের একটি এসেছে পেনাল্টি থেকে। অথচ বিদেশি বলে তিনি এখনও কোচের অটোমেটিক চয়েস। অল্প সুযোগ পেয়েই গোল পেয়েছেন ডেভিড। কিন্তু তিনি যে ভারতীয়! এছাড়া বেঞ্চে বসে বসে জেসিন টিকের আত্মবিশ্বাস তলানিতে। কুয়াদ্রাত কিংবা অস্কার ব্রুজোঁ, দু’জনেই প্রতিশ্রুতিসম্পন্ন স্বদেশিদের অগ্রাহ্য করে ব্যর্থ বিদেশির উপর আস্থা রাখছেন।