সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
হরিয়ানা ম্যাচের পরই অবশ্য দেওয়াল লিখন স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে শুধু জয়ই যথেষ্ট ছিল না। বাকি ম্যাচগুলির ফলের দিকেও তাকিয়ে থাকতে হতো অনুষ্টুপ মজুমদার বাহিনীকে। বিহারের বিরুদ্ধে কেরল জিততেই বিদায় নিশ্চিত হয়ে যায় বাংলার। পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে নিয়মরক্ষার ম্যাচে এই জয় হয়ে উঠল সান্ত্বনারই।
প্রথম ইনিংসে পাঞ্জাবের ১৯১ রানের জবাবে ৩৪৩ রান তোলে বাংলা। এরপর দ্বিতীয় ইনিংসে ৩ উইকেটে ৬৪ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল অ্যাওয়ে দল। তবে এদিনের মেঘলা ইডেনে একঘণ্টাও ক্রিজে টিকতে ব্যর্থ পাঞ্জাব। সুরজ সিন্ধু জয়সওয়াল, সুমিত মোহান্তদের দাপটে ১৩৯ রানেই গুটিয়ে যায় ওয়াসিম জাফরের দল। দুই ইনিংস মিলিয়ে ৮টি উইকেটের পাশাপাশি শতরান হাঁকিয়ে ম্যাচের সেরা বাংলার সুরজই। ঋদ্ধিমানের বিদায়ী ম্যাচে জয় পেয়ে খুশি কোচ লক্ষ্মী। তিনি বললেন, ‘ঋদ্ধির ভবিষ্যতের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়াটা অবশ্য হতাশাজনক। তবে হরিয়ানা ছাড়া বাকি ম্যাচগুলিতে ছেলেরা ভালোই পারফরম্যান্স মেলে ধরেছে।’
এদিকে, পাঞ্জাবের হয়ে বল হাতে উজ্জ্বল তরুণ পেসার গুরনুর ব্রার (৪-৭৪)। বিদায়ী ম্যাচে ঋদ্ধিমানের উইকেটও তাঁর ঝুলিতে। ম্যাচের পর গুরনুর বলেন, ‘গুজরাত টাইটান্সে ঋদ্ধি ভাইয়ের সঙ্গে ড্রেসিং-রুম শেয়ার করেছি। বিদায়ী ম্যাচে ওর উইকেটটা স্পেশাল।’