সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
প্রশ্ন: কেরিয়ারের শেষ ম্যাচ! সতীর্থদের কাঁধে চড়ে মাঠ ছাড়ার সময় কী অনুভূতি হচ্ছিল? একটুও কি আবেগপ্রবণ হননি?
ঋদ্ধিমান: সত্যি বলতে, আবেগটা আমার আসে না। তখন মনে হচ্ছিল, কাঁধ থেকে পড়ে না যাই (হেসে)। হ্যাঁ, এটা ঠিক আর ক্রিকেটার হিসেবে মাঠে আসা হবে না।
প্রশ্ন: দীর্ঘ কেরিয়ারে সেরা মুহূর্ত কোনটা?
ঋদ্ধিমান: শচীনের থেকে জাতীয় দলের ক্যাপ পাওয়া। এছাড়া, বাংলার হয়ে ওয়ান ডে ও টি-২০ টুর্নামেন্ট জেতাও স্মরণীয়। রনজি ট্রফি জিততে না পারার আক্ষেপ যদিও থেকে যাবে।
প্রশ্ন: আর হতাশার মুহূর্ত?
ঋদ্ধিমান: একবারও ফর্মুলা ওয়ান রেস দেখতে পেলাম না (হেসে)!
প্রশ্ন: দু’বছর আগে বাংলা ছেড়ে ত্রিপুরায় গিয়েছিলেন। এখন কি মনে হয়, না গেলেই ভালো হতো?
ঋদ্ধিমান: গিয়ে তো ভালোই হয়েছে। ওখানে আমি দারুণ আতিথেয়তা পেয়েছি। ওরা ভরসা করে আমায় যে দায়িত্ব দিয়েছিল, এখানে তো সেটা পাইনি।
প্রশ্ন: কোচ রাহুল দ্রাবিড় যখন ডেকে বললেন, আপনাকে আর ভারতীয় দলের জন্য ভাবা হচ্ছে না। কতটা খারাপ লেগেছিল?
ঋদ্ধিমান: ভেবেছিলাম, দ্রাবিড় অন্য কিছু কথা বলবে। কিন্তু যখন ও বলল, একটা কথা আছে কীভাবে জানাব ভেবে পাচ্ছি না, তখনই বুঝে গিয়েছিলাম। তবে এটা রাহুল ভাইয়ের একার সিদ্ধান্ত ছিল না। সবার মিলিত সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: ঋদ্ধিমান সাহাকে কি কোচিংয়ে দেখা যেতে পারে?
ঋদ্ধিমান: হ্যাঁ, দেখা যেতেই পারে। তবে এখন কিছুদিন পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চাই।