উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
বৃহস্পতিবার সকালেই ফাইনালের পৃথক প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন কোচ হাবাস। পালতোলা নৌকার বিরুদ্ধে চলতি মরশুমে দু’টি ম্যাচেই গোল করেছেন ওগবেচে। তবে এই নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার নন, সেনেগালের দীর্ঘদেহী স্টপার মোরতাদা ফলকেই তিনি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। ২০১৮-১৯ মরশুম থেকে ফল আইএসএলে খেলছেন। প্রথম দু’টি মরশুম এফসি গোয়াতে ছিলেন তিনি। এবার তাঁর গায়ে মুম্বই সিটি এফসি’র জার্সি। কোচ লোবেরার সঙ্গে ফলের রসায়ন দারুণ। তিনিই দলের রক্ষণের প্রধান স্তম্ভ। দুরন্ত কভারিং এবং অনবদ্য অনুমান ক্ষমতার পাশাপাশি টাফ ট্যাকল ফলের মূলধন। মনে রাখতে হবে যে, ডিফেন্ডার হয়েও চলতি প্রতিযোগিতায় তিনি ১২টি গোল পেয়েছেন। অলরাউন্ডার ফলের জন্য তাই বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছেন হাবাস। ফুটবলারদের প্রতি তাঁর নির্দেশ, ‘প্রতিপক্ষকে কর্নার উপহার দেওয়া চলবে না। লক্ষ্য রাখতে হবে, মুম্বই যেন ডেঞ্জারজোনে বেশি ফ্রি-কিক না পায়।’
বৃহস্পতিবার বিকেলের অনুশীলনেও এই ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়।’ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণত একই প্রতিপক্ষের কাছে নির্দিষ্ট মরশুমে পরপর তিনটি ম্যাচ হারা উচিত নয় কোনও ভালো দলের। এটা অবশ্যই মনে রাখা উচিত তিরি-সন্দেশ ঝিংগানদের।