জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নদীয়ার জেলাশাসক এস অরুণ প্রসাদ বলেন, ‘জেলাশাসকের অফিস, জেলা পরিষদ অফিস, মহকুমা শাসকের অফিস, এসপি অফিস, সার্কিট হাউস সহ বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে সৌন্দর্যায়ন হচ্ছে। পথচারীর সুবিধার্থে ফুটপাত তৈরি করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে রাস্তার ধারে বাগানও থাকবে। দ্রুত কাজ শেষ করার দিকে আমরা নজর দিয়েছি।’
নদীয়ার জেলাশাসকের অফিসে চত্বর দীর্ঘদিনে ধরেই শহরের ঘিঞ্জি এলাকাগুলোর মধ্যে অন্যতম। সড়ক পথে জেলার বিভিন্ন দিকে যাওয়ার জন্য এখানেই রয়েছে তিন মাথা মোড়। স্বাভাবিকভাবেই যানজটের সমস্যা রয়েছে। এতদিন ফুটপাত না থাকায় রাস্তার উপর দিয়েই সাধারণ মানুষ চলাফেরা করতেন। সেইসঙ্গে সরকারি জায়গা বেদখল করে ছিল ছোটবড় গুমটি দোকান। জেলাশাসকের অফিসের সামনেই লাইন দিয়ে তৈরি হয়েছিল একাধিক রেস্টুরেন্ট, জেরক্স সহ নানা জিনিসের দোকান। কিন্তু দেখা যেত সেই দোকানের অনেকটা অংশ রাস্তার উপরেও চলে আসছে। যার ফলে রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে পড়েছিল।
কয়েকমাস মুখ্যমন্ত্রী সরকারি জমি বেদখল হয়ে যাওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। বিশেষ করে ফুটপাত দখল করে দোকান তৈরি নিয়ে আপত্তি জানান। সেইমতো কৃষ্ণনগর শহরজুড়ে বহু দোকান ভাঙা পড়ে। জেলাশাসক ও এসপি অফিস চত্বরের আশপাশের প্রায় শতাধিক দোকান ভাঙা হয় প্রশাসনের তরফ থেকে। সেই ফাঁকা জমিতেই সৌন্দর্যায়ন হচ্ছে। জানা গিয়েছে, জেলা পরিষদ অফিস থেকে সার্কিট হাউস পর্যন্ত ফুটপাত তৈরি করা হচ্ছে। ফুটপাতের পাশেই হবে বাগান। সেই সঙ্গে গোটা চত্বর সাজবে আলোয়। নদীয়া জেলা পরিষদ এবং পিডব্লুডি যৌথ ভাবে এই কাজ করছে। -নিজস্ব চিত্র