সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
বিধায়ক বলেন, এলাকায় রাস্তাঘাট, নিকাশিনালা, গঙ্গা ভাঙন রোধ, আবাসের বাড়ি সহ সরকারি প্রকল্পের নানা সুবিধা পেয়েছেন মানুষজন। ফলে তাঁরা শাসকদলের দিকে ঝুঁকছেন।
জানা গিয়েছে, দফরপুর গ্রামপঞ্চায়েতের প্রাক্তন সদস্যার স্বামী তথা কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি এহসান হোসান সিটু এদিন শাসকদলে যোগ দেন। তাঁর স্ত্রী সুহানা সুলতানা বিগত দু’বার শাসকদলের টিকিটে জিতেছিলেন। দলের একাংশের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে তিনি গত পঞ্চায়েত ভোটের আগে কংগ্রেসে যোগ দেন। কংগ্রেসের টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ও তাঁর স্ত্রী শাসকদলের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। তিনি বলেন, কংগ্রেসের নেতৃত্বের ঠিক নেই। আমি দল না দেখে সারাবছরই এলাকার মানুষের কাজ করি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নে শামিল হয়ে আরও বেশি মানুষের কাজ করার জন্য তৃণমূলে যোগ দিলাম।
রঘুনাথগঞ্জ-১ ব্লক কংগ্রেসের সভাপতি হামদুল শেখ বলেন, ওকে আমরা আগেই বহিষ্কার করেছি। তাই সে কোন দলে গেল আমাদের মাথাব্যথা নেই।