স্ত্রীর শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে হঠাৎ সমস্যায় মানসিক চিন্তা ও উদ্বেগ। কাজকর্ম কমবেশি এগবে। অতিরিক্ত পরিশ্রমে ... বিশদ
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে ওই তিন বাংলাদেশি হাঁসখালি থানার ফতেপুর দিয়ে এদেশে ঢুকেছিল। ২৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী এই তিন যুবক মঙ্গলবার দুপুরে টুঙ্গি ভাজনঘাট পঞ্চায়েতের ভাজনঘাট মাঠপাড়া এলাকার একটি বাঁশবাগানে ঘোরাঘুরি করছিল। স্থানীয়দের নজরে আসতেই খবর পৌঁছায় বিএসএফ ও পুলিসের কাছে। বিএসএফ ও পুলিসে যৌথ অভিযান চালিয়ে ওই তিন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে।
প্রসঙ্গত, কয়েক দিন আগে কৃষ্ণগঞ্জ থানার মাজদিয়া স্টেশনের বাইরে থেকে এক বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। পরভিন বেগম নামে ওই বাংলাদেশির বাড়ি বাংলাদেশের নড়াইল জেলার কালিয়া থানার খোড়ালিয়াতে। গত দু’মাসে নদীয়া জেলায় ২৫০ জনের বেশি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী গ্রেপ্তার হয়েছে।
বাংলাদেশে অস্থির পরিস্থিতির জেরে এখন সীমান্তে বিএসএফের কড়া নজরদারি চালাচ্ছে। কিন্তু, তা সত্ত্বেও এই অনুপ্রবেশ নিয়ে উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে। নদীয়ার ধানতলা, গাংনাপুর ও হাঁসখালি থানা এলাকা দিয়ে বেশি অনুপ্রবেশর ঘটনা ঘটছে। অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে আশ্রয়দাতা ও দালাল ধরা পড়ছে। বিএসএফের নজরদারি এড়িয়ে এদেশে ঢুকে লোকালয়ে গা ঢাকা দিচ্ছে বাংলাদেশিরা। তবে রাজ্য পুলিসের বিশেষ অভিযানে ধরা পড়ছে অনুপ্রবেশকারীরা।
সীমান্তে কাঁটাতার বিহীন এলাকার বাসিন্দারা বিএসএফের উপর ক্ষুব্ধ। তাঁবা বলেন, রাজ্য সরকার জমি হস্তান্তর করার পরও বিএসএফ কাঁটাতার দিতে গড়িমসি করছে। কৃষ্ণগঞ্জের কাঁটাতার বিহীন বিজয়পুরের প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে পাচার সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এদিন বিকেলে কৃষ্ণনগর পুলিস ডিস্ট্রিক্টের ডিএসপি ট্রাফিক গৌতম ভট্টাচার্য বলেন, ওই তিন বাংলাদেশি স্মাগলিংয়ের উদ্দেশ্যে এদেশে এসেছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে। ফাইল চিত্র