কুয়েত থেকে শেষবারের মতো দাঁতনের বাড়িতে ফিরল দ্বারিকেশ পট্টনায়েক। তবে পায়ে হেঁটে নয়, বরং কফিনবন্দি হয়ে।
সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সংবাদদাতা, নবদ্বীপ: দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর মায়াপুর হুলোর ঘাট রিকশ স্ট্যান্ড থেকে গোমাঘর ফেরিঘাট পর্যন্ত রাস্তার কাজ শুরু হয়। ইতিমধ্যে সেই রাস্তার কাজ গোমাঘর ঘাটের ফেরিঘাট থেকে তারিণীপুর পর্যন্ত শেষও হয়েছে। কিন্তু তারিণীপুর পর্যন্ত সংযোগ রাস্তাটির কাজ হঠাৎ করেই থমকে দাঁড়িয়েছে। তারিণীপুর থেকে মায়াপুর হুলোর ঘাট রিকশ স্ট্যান্ড পর্যন্ত বাকি প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার কাজ গত কয়েক মাস ধরে কেন হচ্ছে না, তার কোনও সদুত্তর পাওয়া যাচ্ছে না। সাধারণ মানুষ থেকে প্রশাসন, সকলেই নির্দিষ্ট কোনও কারণ বলছেন না। কেউ কেউ সব জেনেবুঝেও মুখ খুলছেন না।
জানা গিয়েছে, মায়াপুর হুলোর ঘাট থেকে গোমাঘর ফেরিঘাট পর্যন্ত প্রায় ৫.১ কিমি রাস্তা তৈরির অনুমোদন মিলেছিল। নদীয়া জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে রাজ্য সরকারের আর্থিক সহায়তা আর আইডিএফ প্রকল্পে রাস্তাটি তৈরি হচ্ছিল। খরচ ধরা হয়েছিল প্রায় ৪ কোটির বেশি টাকা। এই গোটা রাস্তাটি পাকা হলেই সুবিধা মিলবে স্থানীয় বাসিন্দা থেকে নিত্যযাত্রী সহ ছোট যানবাহন চালকদের। সেই সঙ্গে পুণ্যার্থীরা মনে করছেন, এই রাস্তাই হয়ে উঠবে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে যাওয়ার বিকল্প রাস্তা।
মায়াপুর হুলোর ঘাট রিকশ স্ট্যান্ড থেকে তারিণীপুর ঘাট পর্যন্ত রাস্তাটির কোথাও বড় বড় ইট ও খোয়া বেরিয়ে গিয়েছে, কোথাও খোয়া উঠে গিয়েছে, কোথাও বড় বড় গর্ত। তবুও প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে সাইকেল, মোটর সাইকেল, টোটো এমনকী পায়ে হেঁটেও যাতায়াত করেন মোল্লাপাড়া, রাজাপুর, সরডাঙা, গোমাঘর, রাজাপুর, হুলোর ঘাট সহ বেশ কিছু গ্রামের কয়েকশো মানুষ। বিভিন্ন উৎসবের সময় দেশ-বিদেশের বহু মানুষ ভিড় করেন মায়াপুরে। এখনকার মূল রাস্তাটি হলোর ঘাট থেকে ইসকন মন্দির পর্যন্ত প্রচণ্ড যানজটের সৃষ্টি হয়। ওই রাস্তাটি বর্তমানে চওড়া হলেও ভিড় এড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই বিকল্প ভাঙাচোরা রাস্তা দিয়েই বহু মানুষ ও ছোটখাট যানবাহন যাতায়াত করেন।
মায়াপুর হুলোর ঘাট রুদ্রপাড়ার বাসিন্দা মমতা বিশ্বাস বলেন, মায়াপুর হুলোর ঘাট রিকশ স্ট্যান্ড থেকে তারিণীপুর পর্যন্ত রাস্তার কাজটি বন্ধ। শুনছি কোনও বাধার কারণে এই রাস্তার কাজ আর হচ্ছে না। তিন-চারটে গ্রামের লোক এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। সরডাঙা, গোমাঘর, তারিণীপুর, মোল্লাপাড়া, সরস্বতী নগর, হুলোর ঘাট সব জায়গার মানুষের সমস্যা হচ্ছে।
টোটো চালক জাহাঙ্গির মল্লিক বলেন, চারমাস ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। এই রাস্তাটা হয়ে গেলে মায়াপুরে মূল রাস্তার যানজট অনেকটাই কমে যেত। সরস্বতীনগরের বাসিন্দা কলেজ ছাত্রী রিয়া দত্ত বনিক বলেন, এই রাস্তায় কোনও টোটো ভাড়া আসতে চাইছে না। ফলে, এখানকার বাসিন্দাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
নবদ্বীপ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তাপস ঘোষ বলেন, মায়াপুর-বামুনপুকুর ১ ও ২ নম্বর পঞ্চায়েতের অধীনে এই রাস্তাটি। চারমাস ধরে তারিণীপুর ফেরিঘাট থেকে হুলোর ঘাট পর্যন্ত কাজ বন্ধ কোনও এক অজ্ঞাত কারণে। আমরাও এ ব্যাপারে বারবার বিভিন্ন জায়গায় দরবার ও তদ্বির করেছি। কেন কাজ বন্ধ, কী কারণে বন্ধ কিছুই জানতে পারছি না। অবিলম্বে রাস্তা তৈরি করা হোক। • বন্ধ রয়েছে মায়াপুরের রাস্তার কাজ। -নিজস্ব চিত্র
জানা গিয়েছে, মায়াপুর হুলোর ঘাট থেকে গোমাঘর ফেরিঘাট পর্যন্ত প্রায় ৫.১ কিমি রাস্তা তৈরির অনুমোদন মিলেছিল। নদীয়া জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে রাজ্য সরকারের আর্থিক সহায়তা আর আইডিএফ প্রকল্পে রাস্তাটি তৈরি হচ্ছিল। খরচ ধরা হয়েছিল প্রায় ৪ কোটির বেশি টাকা। এই গোটা রাস্তাটি পাকা হলেই সুবিধা মিলবে স্থানীয় বাসিন্দা থেকে নিত্যযাত্রী সহ ছোট যানবাহন চালকদের। সেই সঙ্গে পুণ্যার্থীরা মনে করছেন, এই রাস্তাই হয়ে উঠবে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে যাওয়ার বিকল্প রাস্তা।
মায়াপুর হুলোর ঘাট রিকশ স্ট্যান্ড থেকে তারিণীপুর ঘাট পর্যন্ত রাস্তাটির কোথাও বড় বড় ইট ও খোয়া বেরিয়ে গিয়েছে, কোথাও খোয়া উঠে গিয়েছে, কোথাও বড় বড় গর্ত। তবুও প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে সাইকেল, মোটর সাইকেল, টোটো এমনকী পায়ে হেঁটেও যাতায়াত করেন মোল্লাপাড়া, রাজাপুর, সরডাঙা, গোমাঘর, রাজাপুর, হুলোর ঘাট সহ বেশ কিছু গ্রামের কয়েকশো মানুষ। বিভিন্ন উৎসবের সময় দেশ-বিদেশের বহু মানুষ ভিড় করেন মায়াপুরে। এখনকার মূল রাস্তাটি হলোর ঘাট থেকে ইসকন মন্দির পর্যন্ত প্রচণ্ড যানজটের সৃষ্টি হয়। ওই রাস্তাটি বর্তমানে চওড়া হলেও ভিড় এড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই বিকল্প ভাঙাচোরা রাস্তা দিয়েই বহু মানুষ ও ছোটখাট যানবাহন যাতায়াত করেন।
মায়াপুর হুলোর ঘাট রুদ্রপাড়ার বাসিন্দা মমতা বিশ্বাস বলেন, মায়াপুর হুলোর ঘাট রিকশ স্ট্যান্ড থেকে তারিণীপুর পর্যন্ত রাস্তার কাজটি বন্ধ। শুনছি কোনও বাধার কারণে এই রাস্তার কাজ আর হচ্ছে না। তিন-চারটে গ্রামের লোক এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। সরডাঙা, গোমাঘর, তারিণীপুর, মোল্লাপাড়া, সরস্বতী নগর, হুলোর ঘাট সব জায়গার মানুষের সমস্যা হচ্ছে।
টোটো চালক জাহাঙ্গির মল্লিক বলেন, চারমাস ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। এই রাস্তাটা হয়ে গেলে মায়াপুরে মূল রাস্তার যানজট অনেকটাই কমে যেত। সরস্বতীনগরের বাসিন্দা কলেজ ছাত্রী রিয়া দত্ত বনিক বলেন, এই রাস্তায় কোনও টোটো ভাড়া আসতে চাইছে না। ফলে, এখানকার বাসিন্দাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
নবদ্বীপ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তাপস ঘোষ বলেন, মায়াপুর-বামুনপুকুর ১ ও ২ নম্বর পঞ্চায়েতের অধীনে এই রাস্তাটি। চারমাস ধরে তারিণীপুর ফেরিঘাট থেকে হুলোর ঘাট পর্যন্ত কাজ বন্ধ কোনও এক অজ্ঞাত কারণে। আমরাও এ ব্যাপারে বারবার বিভিন্ন জায়গায় দরবার ও তদ্বির করেছি। কেন কাজ বন্ধ, কী কারণে বন্ধ কিছুই জানতে পারছি না। অবিলম্বে রাস্তা তৈরি করা হোক। • বন্ধ রয়েছে মায়াপুরের রাস্তার কাজ। -নিজস্ব চিত্র
